ভূমিকাঃ
ইলেকট্রনিক্স সার্কিটে বহুল ব্যবহৃত একটি পার্টস হল রেজিস্টর । রেজিস্টরের মত অন্য কোন ডিভাইস এত বেশী ব্যবহার হয়না। এটি বিদ্যুৎ প্রবাহে/ কারেন্ট প্রবাহে বাধা প্রদান করে। কতটুকু বাধা প্রদান করবে তা নির্ভির করে এর রেজিস্টিভিটি এর উপর। রেজিস্ট্যান্সের একক ওহম (Ohm) যাকে গ্রীক অক্ষর Ω দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যে পরিমান রেজিস্ট্যান্সের কারণে কোন রেজিস্টরের আড়াআড়িতে ১ ভোল্ট বিভব পার্থক্যে উক্ত রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে ১ এম্পিয়ার কারেন্ট প্রবাহিত হয় তাকে ১ ওহম বলে। কালার কোড ব্যবহার করে আমরা রেজিস্টরের মান নির্ণয় করতে পারি।
রেজিস্টর ও রেজিস্ট্যান্সঃ
এটি ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস বা সার্কিট ইলিমেন্ট যা এর সামর্থ্য অনুযায়ী বিদ্যূৎ প্রবাহকে বাধা দিতে পারে। এর বৈশিষ্ট্যকে রেজিস্ট্যান্স বলা হয়। অর্থাৎ রেজিস্টর হলো ডিভাইসের নাম এবং রেজিস্ট্যান্স হলো ঐ ডিভাইসের গুণ বা বৈশিষ্ট। আরো সহজভাবে বলতে গেলে, রেজিস্টর যে কাজটা করে থাকে তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে।
প্রতীকঃ
রেজিস্টরকে প্রকাশ করার জন্য নিম্নের প্রতীকগুলি ব্যবহার করা হয়
বৈদ্যূতিক বৈশিষ্টঃ
১। রেজিস্টর একটি দুই
টার্মিনাল বিশিষ্ট ডিভাইস
২। ইহা নন–পোলার ডিভাইস
৩। ইহা লিনিয়ার ডিভাইস
৪। ইহা প্যাসিভ ডিভাইস
সাধারণত রেজিস্টর ২ প্রান্ত
বিশিষ্ট ডিভাইস।
তবে পরিবর্তনশীল মানের
রেজিস্টর সাধারণত ৩ প্রান্ত
বিশিষ্ট হয়ে থাকে। এর
কোনো পোলারিটি (ধণাত্বক
বা ঋণাত্বক প্রান্ত) নেই। আর
লিনিয়ার ডিভাইস বলতে এমন
ডিভাইস বুঝায় যার (Across)
আড়াআড়িতে প্রযুক্ত
ভোল্টেজ এবং উক্ত ভোল্টেজ
সাপেক্ষে প্রবাহিত
কারেন্টের মধ্যে সম্পর্ক
সর্বদা সরল রৈখিক হয়।
প্রকারভেদঃ
রেজিস্টর আছে অনেক প্রকারের ।যথাঃ-
1. Fixed Resistors:
1.1. Carbon Resistors :
1. Carbon Fila Resistors
2. Solid Resistors
1.2. Metal Resistors:
1. Metal Fila
2. Metal Oxide Fila
1.3. Metal Glazed Type Resistors:
1. Chip Resistors
2. Chip Network Resistors
3. Network Resistors
1.4. Other:
1. Wire Wound Resistors
2. Theraistors
3. Varistors
4. 2 . Variable Resistors:
2.1. Metal Glazed Type Resistors
1. Chip Variable Resistors
2.2. Carbon based Type Variable Resistors:
1. Carbon based Turning Type Variable Resistors
2.3. Wire Wound Type Variable Resistors
রেজিস্টরের পাওয়ার রেটিং কি?
যখন কোন রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহ ঘটে তখন রেজিস্টরে তাপ আকারে কিছু পাওয়ার অপচয় হয় এবং রেজিস্টরটি গরম হয়। উৎপন্ন তাপমাত্রা প্রবাহিত কারেন্টের উপর নির্ভর করে। কারেন্ট বেশী হলে উৎপন্ন তাপ বেশী হয় এবং কম হলে তাপ কম হয় এমনকি বেশী তাপমাত্রার কারনে রেজিস্টরটি পুড়ে যেতে পারে। সর্বোচ্চ যে পরিমান কারেন্ট প্রবাহ করলে অথবা যে পরিমান পাওয়ার অপচয় হলে একটি রেজিস্টর পূর্ণ দক্ষতার সাথে দীর্ঘ দিন কাজ করতে পারে তাকে ঐ রেজিস্টরের পাওয়ার রেটিং বলে একে ওয়াট এককে প্রকাশ করা হয়। যেমন একটি ১ ওয়াট রেটিং এর ১০০ ওহম রেজিস্টর বলতে যা বুঝায় তা গাণিতিক ভাবে বুঝার চেষ্ট করি।
অর্থাত একটি ১ ওয়াট রেটিং এর ১০০ ওহম রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে সর্বোচ্চ ০.১ এম্পিয়ার কারেন্ট প্রবাহ করলে তা নিরাপদ থাকবে এর বেশী কারেন্ট প্রবাহ করলে রেজিস্টরটি পুড়ে যাবে।
রেজিস্টরের মান প্রকাশ করা বা লিপিবদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। যেমন ওয়্যারউন্ড রেজিস্টরগুলিতে এর গায়ে ওহমিক মান ও পাওয়ার রেটিং লিখে প্রকাশ করা হয়। ছোট আকৃতির রেজিস্টর যেমন- কার্বন কম্পোজিশন, কার্বন ফিল্ম টাইপ, মেটাল ফিল্ম ইত্যাদিতে মান লিখার মত যথেষ্ট যায়গা থাকেনা বলে কালার কোডের মাধ্যমে মান লিপিবদ্ধ করা হয়। চীপ রেজিস্টরে বিশেষ কোডিং পদ্ধতিতে মান প্রকাশ করা হয়। কালার কোড পদ্ধতি আলোচনা করা হলো।
কালার কোড পদ্ধতিঃ
কালার কোড দ্বারা খুব সহজেই আমারা মিটার ছাড়ায় যে কোন রেজিস্টরের মান নির্ণয় করতে পারি। এখন প্রশ্ন জাগতে পারে কালার কোড কি? উত্তর হল, প্রতিটা রেজিস্টরের গায়ে বিভিন্ন প্রকার রঙ দ্বারা চিহ্নিত করা থাকে এগুলোকে কালার কোড বলে। কালার কোডের প্রতিটি প্যাচকে ব্যান্ড বলে। রেজিস্টর সাধারনত ৪(চার) ব্যান্ডের বেশি হয়ে থাকে, এছাড়াও ৫ ও ৬ ব্যান্ডের রেজিস্টরও পাওয়া যায়। এখানে সাধারনত ১২ প্রকার কালার ব্যবহার করা হয়। যেগুলো হলঃ কালো, বাদামী, লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, বেগুনি, ধূষর, সাদা এছাড়াও টলারেন্স এর জন্য সোনালী ও রুপালী কালার ব্যবহার করা হয়। সংক্ষেপে এই কালার গুলোকে বলা হয়ঃ কা, বা, লা, ক, হ, স, নী, বে, ধূ, সা। প্রতিটি বিভিন্ন ব্যান্ডে বিভিন্ন মান রয়েছে তা নিচে একটি চার্টের মাধ্যমে দেখানো হল।
এই চার্টটা আমাদের অবশ্যই
মনে রাখতে হবে। এখন কাজে
আসা যাক। কিভাবে আমারা
রেজিস্টর মাপব? মনে করি
আমার কাছে এই রেজিস্টরটা
আছে।
এখানে প্রথম, ২য় ও ৩য়
ব্যান্ডের কালার যথাক্রমে
বাদামী, লাল এবং কমলা।
চার্ট আনুযায়ী আমারা হিসাব
করি। বাদামীর ১ম মান ‘১’
লালের ২য় মান ‘২’ এবং
কমলার দ্বিতীয় মান ‘×১০০০’।
তাহলে হিসাব নিকাশ দাঁড়ায়
১২×১০০০=১২০০০Ω = ১২KΩ[
যেহেতু ১০০০Ω = ১KΩ।]
৫ ব্যান্ড কালার কোড প্রায়
একই রকম। এখানে ১ম, ২য় ও ৩য়
মান একত্রে(পাশাপাশি)
বসবে ৪র্থ ব্যান্ডের মান
গুণিতক হিসাবে বসবে। ৫ম
ব্যান্ড রেজিস্টরের টলারেন্স
নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। যখন
রেজিস্টর কারখানায় তৈরী
হয় তখন কারখানার যান্ত্রিক
ত্রুটি এবং রেজিস্টভ
উপাদানের মিশ্রনের
তারতম্যের কারনে ১০০ ভাগ
সঠিক মান পাওয়া যায়না বরং
প্রকৃত মান হতে কিছুটা
বিচ্যূতি ঘটে এই বিচ্যূতিকে
টলারেন্স বলে।
অনেক সময় কাংখিত মানের
রেজিস্টর বাজারে কিনতে
পাওয়া যায়না বা প্রয়োজনীয়
মানের রেজিস্টরটি
স্ট্যান্ডার্ড মানের
অন্তর্ভূক্ত থাকে না। তখন
এটিকে সমবায় করে ব্যবহার
করতে হয়। প্যারালাল অথবা
সিরিজ সমবায়ের মাধ্যমে
কাংখিত মানটি তৈরী করা
হয়। যেমন আপনার যদি ১K
ওহমের রেজিস্টর প্রয়োজন হয়
কিন্তু আপনার আছে ২K ওহমের
রেজিস্টর তাহলে দুটি ২K
ওহমের রেজিস্টর
প্যারালাল সমবায়ে ১K
ওহমের রেজিস্টর তৈরী করতে
পারেন।
ইলেকট্রনিক্স সার্কিটে বহুল ব্যবহৃত একটি পার্টস হল রেজিস্টর । রেজিস্টরের মত অন্য কোন ডিভাইস এত বেশী ব্যবহার হয়না। এটি বিদ্যুৎ প্রবাহে/ কারেন্ট প্রবাহে বাধা প্রদান করে। কতটুকু বাধা প্রদান করবে তা নির্ভির করে এর রেজিস্টিভিটি এর উপর। রেজিস্ট্যান্সের একক ওহম (Ohm) যাকে গ্রীক অক্ষর Ω দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যে পরিমান রেজিস্ট্যান্সের কারণে কোন রেজিস্টরের আড়াআড়িতে ১ ভোল্ট বিভব পার্থক্যে উক্ত রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে ১ এম্পিয়ার কারেন্ট প্রবাহিত হয় তাকে ১ ওহম বলে। কালার কোড ব্যবহার করে আমরা রেজিস্টরের মান নির্ণয় করতে পারি।
রেজিস্টর ও রেজিস্ট্যান্সঃ
এটি ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস বা সার্কিট ইলিমেন্ট যা এর সামর্থ্য অনুযায়ী বিদ্যূৎ প্রবাহকে বাধা দিতে পারে। এর বৈশিষ্ট্যকে রেজিস্ট্যান্স বলা হয়। অর্থাৎ রেজিস্টর হলো ডিভাইসের নাম এবং রেজিস্ট্যান্স হলো ঐ ডিভাইসের গুণ বা বৈশিষ্ট। আরো সহজভাবে বলতে গেলে, রেজিস্টর যে কাজটা করে থাকে তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে।
প্রতীকঃ
রেজিস্টরকে প্রকাশ করার জন্য নিম্নের প্রতীকগুলি ব্যবহার করা হয়
বৈদ্যূতিক বৈশিষ্টঃ
১। রেজিস্টর একটি দুই
টার্মিনাল বিশিষ্ট ডিভাইস
২। ইহা নন–পোলার ডিভাইস
৩। ইহা লিনিয়ার ডিভাইস
৪। ইহা প্যাসিভ ডিভাইস
সাধারণত রেজিস্টর ২ প্রান্ত
বিশিষ্ট ডিভাইস।
তবে পরিবর্তনশীল মানের
রেজিস্টর সাধারণত ৩ প্রান্ত
বিশিষ্ট হয়ে থাকে। এর
কোনো পোলারিটি (ধণাত্বক
বা ঋণাত্বক প্রান্ত) নেই। আর
লিনিয়ার ডিভাইস বলতে এমন
ডিভাইস বুঝায় যার (Across)
আড়াআড়িতে প্রযুক্ত
ভোল্টেজ এবং উক্ত ভোল্টেজ
সাপেক্ষে প্রবাহিত
কারেন্টের মধ্যে সম্পর্ক
সর্বদা সরল রৈখিক হয়।
প্রকারভেদঃ
রেজিস্টর আছে অনেক প্রকারের ।যথাঃ-
1. Fixed Resistors:
1.1. Carbon Resistors :
1. Carbon Fila Resistors
2. Solid Resistors
1.2. Metal Resistors:
1. Metal Fila
2. Metal Oxide Fila
1.3. Metal Glazed Type Resistors:
1. Chip Resistors
2. Chip Network Resistors
3. Network Resistors
1.4. Other:
1. Wire Wound Resistors
2. Theraistors
3. Varistors
4. 2 . Variable Resistors:
2.1. Metal Glazed Type Resistors
1. Chip Variable Resistors
2.2. Carbon based Type Variable Resistors:
1. Carbon based Turning Type Variable Resistors
2.3. Wire Wound Type Variable Resistors
রেজিস্টরের পাওয়ার রেটিং কি?
যখন কোন রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহ ঘটে তখন রেজিস্টরে তাপ আকারে কিছু পাওয়ার অপচয় হয় এবং রেজিস্টরটি গরম হয়। উৎপন্ন তাপমাত্রা প্রবাহিত কারেন্টের উপর নির্ভর করে। কারেন্ট বেশী হলে উৎপন্ন তাপ বেশী হয় এবং কম হলে তাপ কম হয় এমনকি বেশী তাপমাত্রার কারনে রেজিস্টরটি পুড়ে যেতে পারে। সর্বোচ্চ যে পরিমান কারেন্ট প্রবাহ করলে অথবা যে পরিমান পাওয়ার অপচয় হলে একটি রেজিস্টর পূর্ণ দক্ষতার সাথে দীর্ঘ দিন কাজ করতে পারে তাকে ঐ রেজিস্টরের পাওয়ার রেটিং বলে একে ওয়াট এককে প্রকাশ করা হয়। যেমন একটি ১ ওয়াট রেটিং এর ১০০ ওহম রেজিস্টর বলতে যা বুঝায় তা গাণিতিক ভাবে বুঝার চেষ্ট করি।
অর্থাত একটি ১ ওয়াট রেটিং এর ১০০ ওহম রেজিস্টরের মধ্য দিয়ে সর্বোচ্চ ০.১ এম্পিয়ার কারেন্ট প্রবাহ করলে তা নিরাপদ থাকবে এর বেশী কারেন্ট প্রবাহ করলে রেজিস্টরটি পুড়ে যাবে।
রেজিস্টরের মান প্রকাশ করা বা লিপিবদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। যেমন ওয়্যারউন্ড রেজিস্টরগুলিতে এর গায়ে ওহমিক মান ও পাওয়ার রেটিং লিখে প্রকাশ করা হয়। ছোট আকৃতির রেজিস্টর যেমন- কার্বন কম্পোজিশন, কার্বন ফিল্ম টাইপ, মেটাল ফিল্ম ইত্যাদিতে মান লিখার মত যথেষ্ট যায়গা থাকেনা বলে কালার কোডের মাধ্যমে মান লিপিবদ্ধ করা হয়। চীপ রেজিস্টরে বিশেষ কোডিং পদ্ধতিতে মান প্রকাশ করা হয়। কালার কোড পদ্ধতি আলোচনা করা হলো।
কালার কোড পদ্ধতিঃ
কালার কোড দ্বারা খুব সহজেই আমারা মিটার ছাড়ায় যে কোন রেজিস্টরের মান নির্ণয় করতে পারি। এখন প্রশ্ন জাগতে পারে কালার কোড কি? উত্তর হল, প্রতিটা রেজিস্টরের গায়ে বিভিন্ন প্রকার রঙ দ্বারা চিহ্নিত করা থাকে এগুলোকে কালার কোড বলে। কালার কোডের প্রতিটি প্যাচকে ব্যান্ড বলে। রেজিস্টর সাধারনত ৪(চার) ব্যান্ডের বেশি হয়ে থাকে, এছাড়াও ৫ ও ৬ ব্যান্ডের রেজিস্টরও পাওয়া যায়। এখানে সাধারনত ১২ প্রকার কালার ব্যবহার করা হয়। যেগুলো হলঃ কালো, বাদামী, লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, বেগুনি, ধূষর, সাদা এছাড়াও টলারেন্স এর জন্য সোনালী ও রুপালী কালার ব্যবহার করা হয়। সংক্ষেপে এই কালার গুলোকে বলা হয়ঃ কা, বা, লা, ক, হ, স, নী, বে, ধূ, সা। প্রতিটি বিভিন্ন ব্যান্ডে বিভিন্ন মান রয়েছে তা নিচে একটি চার্টের মাধ্যমে দেখানো হল।
এই চার্টটা আমাদের অবশ্যই
মনে রাখতে হবে। এখন কাজে
আসা যাক। কিভাবে আমারা
রেজিস্টর মাপব? মনে করি
আমার কাছে এই রেজিস্টরটা
আছে।
এখানে প্রথম, ২য় ও ৩য়
ব্যান্ডের কালার যথাক্রমে
বাদামী, লাল এবং কমলা।
চার্ট আনুযায়ী আমারা হিসাব
করি। বাদামীর ১ম মান ‘১’
লালের ২য় মান ‘২’ এবং
কমলার দ্বিতীয় মান ‘×১০০০’।
তাহলে হিসাব নিকাশ দাঁড়ায়
১২×১০০০=১২০০০Ω = ১২KΩ[
যেহেতু ১০০০Ω = ১KΩ।]
৫ ব্যান্ড কালার কোড প্রায়
একই রকম। এখানে ১ম, ২য় ও ৩য়
মান একত্রে(পাশাপাশি)
বসবে ৪র্থ ব্যান্ডের মান
গুণিতক হিসাবে বসবে। ৫ম
ব্যান্ড রেজিস্টরের টলারেন্স
নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। যখন
রেজিস্টর কারখানায় তৈরী
হয় তখন কারখানার যান্ত্রিক
ত্রুটি এবং রেজিস্টভ
উপাদানের মিশ্রনের
তারতম্যের কারনে ১০০ ভাগ
সঠিক মান পাওয়া যায়না বরং
প্রকৃত মান হতে কিছুটা
বিচ্যূতি ঘটে এই বিচ্যূতিকে
টলারেন্স বলে।
অনেক সময় কাংখিত মানের
রেজিস্টর বাজারে কিনতে
পাওয়া যায়না বা প্রয়োজনীয়
মানের রেজিস্টরটি
স্ট্যান্ডার্ড মানের
অন্তর্ভূক্ত থাকে না। তখন
এটিকে সমবায় করে ব্যবহার
করতে হয়। প্যারালাল অথবা
সিরিজ সমবায়ের মাধ্যমে
কাংখিত মানটি তৈরী করা
হয়। যেমন আপনার যদি ১K
ওহমের রেজিস্টর প্রয়োজন হয়
কিন্তু আপনার আছে ২K ওহমের
রেজিস্টর তাহলে দুটি ২K
ওহমের রেজিস্টর
প্যারালাল সমবায়ে ১K
ওহমের রেজিস্টর তৈরী করতে
পারেন।