Tuesday, January 30, 2018

Calcium Carbonate

What is Calcium Carbonate?
Calcium carbonate, or CaCO3, comprises more than 4% of the earth’s crust and is found throughout the world. Its most common natural forms are chalk, limestone, and marble, produced by the sedimentation of the shells of small fossilized snails, shellfish, and coral over millions of years. Although all three forms are identical in chemical terms, they differ in many other respects, including purity, whiteness, thickness and homogeneity. Calcium carbonate is one of the most useful and versatile materials known to man.
Many of us encounter calcium carbonate for the first time in the school classroom, where we use blackboard chalk. Chalk has been used as a writing tool for over 10,000 years and is a fine, microcrystalline material. As limestone, calcium carbonate is a biogenic rock, and is more compacted than chalk. As marble, calcium carbonate is a coarse-crystalline, metamorphic rock, which is formed when chalk or limestone is recrystallised under conditions of high temperature and pressure. Large deposits of marble are found in North America and in Europe; e.g., in Carrara, Italy, the home of the pure white "statuario" from which Michelangelo created his sculptures.
Calcium carbonate, as it is used for industrial purposes, is extracted by mining or quarrying. Pure calcium carbonate can be produced from marble, or it can be prepared by passing carbon dioxide into a solution of calcium hydroxide. In the later case calcium carbonate is derived from the mixture, forming a grade of product called "precipitated calcium carbonate,” or PCC. PCC has a very fine and controlled particle size, on the order of 2 microns in diameter, particularly useful in production of paper. The other primary type of industrial product is "ground calcium carbonate,” or GCC. GCC, as the name implies, involves crushing and processing limestone to create a powdery-like form graded by size and other properties for many different industrial and pharmaceutical applications.
A study of calcium carbonate provides important lessons about the history of the earth, since chalk, limestone and marble trace their origin to shallow water. Thus, observation that large amounts of chalk deposits of the same age are found on many continents led to the discovery that there existed a period in which there was shallow water world-wide where shelled organisms thrived. Some offer this as proof for the Biblical flood. Nature returns the favor as calcium carbonate solutions from current deposits provide living organisms today with the material they need to grow their protective shells and skeletons. Eggshells, for example, are composed of approximately 95% calcium carbonate.
Calcium carbonate causes a unique reaction with acids. Upon contact with an acid - no matter the strength - it produces carbon dioxide. This provides geologists with a reliable test to identify calcium carbonate. This same phenomenon is important to the formation of caves. Acidic rain water runs off and goes underground where it dissolves the calcium carbonate limestone. The calcium carbonate water runs down and eventually reaches an air-filled cavity underground where the carbon dioxide can be released. When it is released, the calcium carbonate crystallizes again. Stalactite and stalagmite formations are created when water containing calcium carbonate drips, leaving some mineral at the source of the drip at the roof of the cave and some where it falls. This is an extremely long process, and often takes place over many thousands of years.
As interesting as calcium carbonate may be in nature, its impact and value to our everyday life are truly extraordinary.
Paper, Plastics, Paints, and Coatings:
Calcium carbonate is the most widely used mineral in the paper, plastics, paints and coatings industries both as a filler – and due to its special white color - as a coating pigment. In the paper industry it is valued worldwide for its high brightness and light scattering characteristics, and is used as an inexpensive filler to make bright opaque paper. Filler is used at the wet-end of paper making machines, and calcium carbonate filler allows for the paper to be bright and smooth. As an extender, calcium carbonate can represent as much as 30% by weight in paints. Calcium carbonate also is used widely as a filler in adhesives, and sealants.
Personal Health and Food Production: Calcium carbonate is used widely as an effective dietary calcium supplement, antacid, phosphate binder, or base material for medicinal tablets. It also is found on many grocery store shelves in products such as baking powder, toothpaste, dry-mix dessert mixes, dough, and wine. Calcium carbonate is the active ingredient in agricultural lime, and is used in animal feed. Calcium carbonate also benefits the environment through water and waste treatment.
Building Materials and Construction: Calcium carbonate is critical to the construction industry, both as a building material in its own right (e.g. marble), and as an ingredient of cement. It contributes to the making of mortar used in bonding bricks, concrete blocks, stones, roofing shingles, rubber compounds, and tiles. Calcium carbonate decomposes to form carbon dioxide and lime, an important material in making steel, glass, and paper. Because of its antacid properties, calcium carbonate is used in industrial settings to neutralize acidic conditions in both soil and water.
Calcium carbonate crystals are referred to as calcite. The calcite crystal generally is considered a rhombohedron because of its cleavage properties. Cleavage is what causes crystals to angle where the bonding forces are weak and are apt to break into planes. Calcite is unique in that its cleavage takes three distinct directions. There are more than 300 forms of calcite crystals. Calcite crystals also come in many different colors, but usually are white or transparent. Another important property of the calcite crystal is its property of double refraction. Double refraction occurs when a ray of light travels through a medium and is split into two different beams, one traveling slowly, one traveling fast. The two different beams are bent at two different angles of refraction. As a result of this property a person looking through calcite sees two images. This property of double refraction is a feature valuable to a number of optical applications.

ক্যামিকেলের কার্যবিবরনী

Calcium Carbonat : কাগজ সাদা করার জন্যে ব্যবহার করা হয়। কাগজের ওজন বাড়ায়। কালোছাপ কমায়। পিচ্ছিল করে।
www.acbminerals.vn
Deformer :  কাগজের ফোম দুর করে। 
B R D-35 : কালার বা রং খেয়ে ফেলে। ব্লিচিং পাউডারের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়।
Re-Tansion :  কাগজের আশ ফিরিয়ে আনে। কাগজে ফাইবার রিটার্ন করে আনে। বা কাগজে আশ তৈরি করে।
Sodium Silicate : কাগজের ময়লা দুর করে।
Drinking Chemical : ফোম তৈরিকরে।
Custic : ফোম তৈরি করে এবং বিশেষভাবে ময়লা দুর করে। মন্ড নরম করে।  মাল স্লাসিং করে। কাগজকে দ্রুত নরম করে।  পানি ও ক্যামিকেলের মিশ্রন করে।
Hydrogen Peroxide ঃ মন্ড থেকে কালি দুর করে এবং মন্ড শক্ত করে মন্ড থেকে কালী ময়লা দুর করে।
Fixing Agent : 
A-Salary :
Maxtra D-35 :
Maxtrat :
Rodamin :
AKD :  কাগজ শক্ত করে। বিশেষভাবে আর্ট পেপার এবং রাইটিং পেপার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
OBA :
DSR:
Cartazin (violet) :
Cartazin (blue) :

জমির মাপ

ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলা লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজে ব্যবহার্য দুই প্রকার পরিমাপ হলো শতাংশের হিসাব ও কাঠা'র হিসাব। অবশ্য এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। আর তা হলো এই যে এক একরের এক শত ভাগের এক ভাগকে বলা হয় "এক শতাংশ" জমি (অধিকতর প্রচলিত শব্দবন্ধ হলো "এক ডেসিমাল জমি")। অন্যদিকে কাঠার উর্ধ্বতর একক হলো "বিঘা" এবং বিঘা'র উর্ধ্বতর একক হলো "একর।" ২০ কাঠা সমান এক বিঘা জমি এবং তিন বিঘা সমান এক একর জমি। এই পরিমাপ সর্বজনীন, এবং "সরকারি মান" ( Standard Measurement) হিসেবে অনুমোদিত। বাংলাদেশে ঐতিহ্যগত ভাবে গান্টার শিকল জরীপ পদ্ধতিতে জমির পরিমাণ মাপা হয়ে থাকে। আন্তজার্তিক প্রয়োজনে কখনো কখনো সরকারী কাগজে হেক্টর ব্যহার করা হয়ে থাকে।
ইঞ্চি, ফুট ও গজ
১২ ইঞ্চি = ১ ফুট ৩ ফুট= ১ গজ
ভূমি যে কোন সাইজের কোন ভূমির দের্ঘ্য ও প্রস্থে যদি ৪৮৪০ বর্গগজ হয় তাহলে এটা ১.০০ একর (এক একর) হবে। যেমনঃ ভূমির দৈর্ঘ্য ২২০ গজ এবং প্রস্থ ২২ গজ সুতরাং ২২০ গজ×২২ গজ= ৪৮৪০ বর্গগজ।
বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণ
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর ধরে
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর
৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর
১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা
১৪৫২০বর্গফুট= ১ বিঘা
৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ১ শতাংশ
৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা
৭২১.৪৬ বর্গফুট= ১ কাঠা
৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক
৪৫.০৯ বর্গফুট= ১ ছটাক
২০ বর্গহাত = ১ ছটাক
১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত (প্রামাণ সাই) [১]
কাঠা, বিঘা ও একরের মাপ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক, ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ, ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ, ১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ, ২০ (বিশ) কাঠা = ১ বিঘা, ১.০০ একর = ১০০ শতাংশ=৩.০৩০৩০৩০৩... বিঘা।
টিকাঃ একশত শতাংশ বা এক হাজার সহস্রাংশ বা দশ হাজার অযুতাংশ= ১.০০ (এক) একর। দশমিক বিন্দুর (.) পরে চার অঙ্ক হলে অযুতাংশ পড়তে হবে।
মিলিমিটার ও ইঞ্চি
১ মিলিমিটার= ০.০৩৯৩৭ (প্রায়), ১ সেন্টিমিটার= ০.৩৯৩৭ (প্রায়), ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি বা ৩.২৮ ফুট/ ১.০৯৩ গজ (প্রায়), ১০০০ মিটার = ১ কিলোমিটার, ১ কিলোমিটার= ১১ শত গজ, ২ কিলোমিটার = (সোয়া মাইল), ১৭৬০ গজ = ১ মাইল, ১৩২০ গজ = পৌন এক মাইল, ৮৮০ গজ = আধা মাইল, ৪৪০ গজ = পোয়া মাইল, ১ বর্গ মিটার = ১০.৭৬ বর্গফুট (প্রায়), ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর (প্রায়), ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার (প্রায়)
গান্টার শিকল জরীপ
ভূমির পরিমাপ পদ্ধতি সঠিক এবং সহজ করার জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী এডমন্ড গান্টা এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি ভূমি পরিমাপের জন্য ইস্পাত দ্বারা এক ধরণের শিকল আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে তার নাম অনুসারেই এই শিকলের নামকরণ করা হয় গান্টার শিকল। আমাদের দেশে গান্টার শিকল দ্বারা জমি জরিপ অত্যন্ত জনপ্রিয়। একর, শতক এবং মাইলষ্টোন বসানোর জন্য গান্টার শিকল অত্যন্ত উপযোগী। এই শিকলের দৈর্ঘ্য ২০.৩১ মিটার (প্রায়) বা ৬৬ ফুট
গান্টার শিকল ভূমি পরিমাপের সুবিধার্থে একে ১০০ ভাগে ভাগ করা হয় থাকে। এর প্রতিটি ভাগকে লিঙ্ক বা জরীপ বা কড়ি বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।
প্রতি এক লিঙ্ক = ৭.৯২ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ১০ চেইন ×প্রস্থে ১ চেইন = ১০ বর্গ চেইন = ১ একর গান্টার শিকলে ১০ লিঙ্ক বা ৭৯.২ ইঞ্চি পর পর নস বা ফুলি স্থাপন করা হয় (নস ফুলি)
২০ লিঙ্ক বা ১৫৮.৪ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- ৩০ লিঙ্ক বা ২৩৭.৩ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- ৪০ লিঙ্ক বা ৩১৬.৮ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- ৫০ লিঙ্ক বা ৩৯৬.০ ইঞ্চি পর স্থাপিত হয়- ৮০ গান্টার বা ১৭৬০ গজ পর স্থাপিত হয়- মাইল ষ্টোন
একর শতকে ভূমির পরিমাপ
১০০ লিঙ্ক = ১ গান্টার শিকল ১০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ শতক ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ একর
আমাদের দেশে জমি-জমা মাপ ঝোকের সময় চেইনের সাথে ফিতাও ব্যবহার করা হয়। সরকারি ভাবে ভূমি মাপার সময় চেইন ব্যবহার করা হয় এবং আমিন সার্ভেয়ার ইত্যাদি ব্যাক্তিগণ ভূমি মাপার সময় ফিতা ব্যবহার করেন। ভূমির পরিমাণ বেশি হলে চেইন এবং কম হলে ফিতা ব্যবহার করাই বেশি সুবিধাজনক।
বিভিন্ন প্রকারের আঞ্চলিক পরিমাপ
আমাদের দেশে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন প্রকারের মাপ ঝোক প্রচলিত রয়েছে। এগুলো হলো কানি-গন্ডা, বিঘা-কাঠা ইত্যাদি। অঞ্চলে ভেদে এই পরিমাপগুলো আয়তন বিভিন্ন রকমের হয়ে তাকে। বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমির পরিমাপ বিভিন্ন পদ্ধতিতে হলেও সরকারি ভাবে ভূমির পরিমাপ একর, শতক পদ্ধতিতে করা হয়। সারাদেশে একর শতকের হিসাব সমান।
কানিঃ কানি দুই প্রকার। যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি
কাচ্চা কানি: ৪০ শতকে এক বাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।
সাই কানিঃ এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।
কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা
২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর , ১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট , ১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ , ১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার , ১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক, ১ একর = ১০ বর্গ চেইন, ১ একর = ১০০ শতক , ১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার , ১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক , ১ একর = ৬০.৫ কাঠা , ১ শতক = ১/২ গন্ডা বা ৪৩২.৬ বর্গফুট ,
বিঘা-কাঠার হিসাব
১ বিঘা = (৮০ হাত×৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত, ১ বিঘা = ২০ কাঠা, ১ কাঠা = ১৬ ছটাক, ১ ছটাক = ২০ গন্ডা, ১ বিঘা = ৩৩,০০০ বর্গলিঙ্ক, ১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট, ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট, ১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট
লিঙ্ক এর সাথে ফুট ও ইঞ্চির পরিবর্তন
১ লিঙ্ক = ৭.৯ ইঞ্চি, ৫ লিঙ্ক = ৩ ফুট ৩.৬ ইঞ্চি, ১০ লিঙ্ক = ৬ ফুট ৭.২ ইঞ্চ, ১৫ লিঙ্ক = ৯ ফুট ১০.৮ ইঞ্চি, ২০ লিঙ্ক = ১৩ ফুট ২.৪ ইঞ্চি, ২৫ লিঙ্ক = ১৬ ফুট ৬.০ ইঞ্চি, ৪০ লিঙ্ক = ২৬ ফুট ৪.৮ ইঞ্চি, ৫০ লিঙ্ক = ৩৩ ফুট, ১০০ লিঙ্ক = ৬৬ ফুট
এয়র হেক্টর হিসাব
১ হেক্টর = ১০,০০০ ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর ১ হেক্টর = ৭.৪৭ বিঘা ১ হেক্টর = ১০০ এয়র

জমি মাপা


জমি মাপার সঠিক পদ্ধতি জেনে রাখুন নিজস্ব প্রতিবেদক |মে ১৭, ২০১৭ -২:২৪ অপরাহ্ণ
আমরা অনেকেই জমিমাপারপদ্ধতি জানি না। সাধারণত জমিমাপার সময় একজন আমিনবা সার্ভেয়ার অপর পক্ষের সাথেযোগাযোগকরে দুই নাম্বারি করতে পারেন।আপনারা অামিনদ্বারা জমিমাপারসময় কিছু হলেও বুঝতে পারবেন। দুই নাম্বারি করা থেকে আমিনকে বিরতরাখতে পারবেন।
এ ছাড়া জমির মাপ জানাথাকলে জমিকেনার আগে ওই জমিরপরিমাণ কত তানিজে নিজে মেপেবের করা যায়।
জমিমাপারবিভিন্ন সূত্ররয়েছে।সুত্রগুলোজানা থাকলে আশা করি আপনাদের জমিমাপার সময় তা কাজে আসবে।
প্রথমেইক্ষেত্রফল আকৃতিরজমিরমাপ কিভাবে করতে হবে এবংতাপরিমাপএরপদ্ধতি।
প্রথমেইসুত্রগুলোজেনে নেয়াযাক-
ক্ষেত্রফল = বাহুX বাহু
কর্ন = ১বাহুX ১.৪১৪
পরীসিমা=১বাহু X ৪
এখনযদিপ্রশ্ন হয়একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য১২০ লিংক করেহলেউহার ক্ষেত্রফল এবংজমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছিযে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু= ১২০ X ১২০=১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের
একেকটি বাহু১২০ লিংকহয়)
এখনআমরা আগেইজেনেছিযে, ১শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংকতাহলে জমিরজরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ভাগ
১৪৪০০০বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়েভাগ দিলেযা হবে তাইহচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।
জমি মাপার সময় বিভিন্ন হিসাবনিকাশ-১
জমিমাপারসময় যে সকল হিসাব নিকাশ আমাদেরজানতেহবে এবংবুঝতে হবে তানিয়ে আলোচনা করব। প্রথমেই জমির মাপের সাথে সম্পৃক্তবিভিন্ন একক নিয়েআলোচনা করব।
শতাংশেরহিসাবেরএকক
১শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১শতাংশ = ৪৩৫.৬০বর্গ ফুট
১শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১শতাংশ = ৪০.৪৭বর্গ মিটার
আর ফুটসম্পর্কে আমরা সাধারণত সকলেই জানি। তেমনি বর্গহাত সম্পর্কেআমরা সবাই অবগত। গজসম্পর্কে কমবেশিআমরা পরিচিত আছি।মিটারসম্পর্কে অনেকেই পরিচিত। প্রথমেইআমি মাপ নিয়েআলোচনায় যেতে চাই।
মাপ হল কোন কিছুরপরিমান নির্নয়করা। মাপ সাধারণত তিন প্রকারে হতেপারে:
রৈখিকবা আর এফ টি বর্গ বাস্কয়ারঘনফুটবা সিএফটি
জমি মাপার যন্ত্রপাতি এবং তার ব্যাবহার:
পথমেইজমিমাপারজন্যযে সকল যন্ত্রপাতি ব্যবহারকরা হয় তানিয়েআলোচনা করব। প্রথমেইগান্টার শিকল পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।
গান্টার শিকল পদ্ধতি:
এডমন্ড হান্টারএইশিকলেরআবিষ্কারক। এটা ৬৬ ফুটলম্বা এবং১০০ টিসমান ভাগে বিভক্ত।প্রতিভাগেরদৈর্ঘ্য ০.৬৬ ফুটবা ৭০৯২ ইঞ্চি।প্রতিভাগকে১লিংক বলে।
৮০ শিকল = ১মাইল
১০শিকল =১ফালং
ডায়াগনার স্কেলবা গান্টার স্কেলএটি একটি চার কোনাবিশিষ্ট তামাওব্রোঞ্জের
তৈরিস্কেল।এটির চার পাশে১০টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক।১৬”=১ মাইলস্কেলে এটিতৈরি করা হয়।এবংগান্টার চেইনর সাথে মিল আছে বলেএকেহান্টারস্কেল বলা হয়।
আইভার অফসেট এটি একটি প্লাষ্টিকেরতৈরি স্কেলএই স্কেলেরসাথে গান্টারস্কেলের মিল আছে। এরদৈর্ঘ্য
২’’ এবংপ্রস্ত.৫” (ইঞ্চি)এইস্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিতদুরত্ব সহজে মাপাযায়। এটা ছাড়া
অফনেটনেোয়ার ক্ষেত্রে এটিবিশেষ সুবিধাজনা। গুনে গুনেসংখ্যা হিসাব করা যায় বলেএকেগুনেবলা হয়।
ডিভাইডারবা কাটাকম্পাস
এটি একটি জ্যামিতিক কম্পাস। এটির সাহায্যে নকশার সংকোচিতদুরত্ব নিয়ে ডাইগোনালস্কেলে মাপ
নেয়া যায় এবংদুরত্ব গুনে গুনে সংখ্যাবুঝা যায়।
খতিয়ান সংশোধনপদ্ধতিকী এবং কেন?
অনেকপ্রয়োজনে আমদের খতিয়ান সংশোধন করতে হয়। আজকেআমি যে সকলকারণে খতিয়ান সংশোনবা পরিবর্তন করতে হয় তা আলোচনা করব।
১৫০ সালেরজমিদারী উচ্ছেদএবংপ্রজাস্বত্ব আইনেখতিয়ান পরিবর্তন , পরিমার্জন সম্পর্কে কলা হয়েছে।খতিয়ান সংরক্ষনের দায়িত্ব কালেক্টরের। যে সকল কারণেখতিয়ানে সংশোধনকরা যার তানিচেআলোচনা করছি। জমিবিক্রয়েরমাধ্যমেহস্থান্তর বা উত্তরাধীকারের ফলেজমিরমালিকানা হস্তান্তরিতহলে তারজন্য নামখারিজ করাহলেখতিয়ান সংশোধন হয়। সরকারকৃত জমিক্রয়কৃত হলে নতুন খতিয়ান সংশোধনহয়
জমিপরিত্যাগ বা বিলুপ্তিবা অর্জনেরকারণে খাজনা মউকুফ হলে খতিয়ান সংশোধনহয়। একটি খতিয়ান তৈরীহলে যদিতাতে ভূল থাকে তাহলে তাসংশোধনেরজন্য,যে ব্যাক্তিবা জমিরমালিকসংশোধনের জন প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহস্থানীয় দেয়ানীআদালতে মামলা দায়েরকরতে পারেন।দেয়ানী আদালত যদিমনে করেখতিয়ানে ভূল আছে তাহলেপ্রয়োজনীয় শুনানী শেষে সংস্লীস্টপ্রমান পত্র বিশ্লেষন করে সংশোধনেরআদেশ দিবেণ।
ভূমি পরিমাপের পদ্ধতি:
ভূমি পরিমাপবা ভূমি জরিপ সম্পর্কেআমরা অজ্ঞবললেই চলে।আমদের বাসা বাড়িতে বা গ্রমের বাড়িতে যখনজমিপরিমাপ বা জরিপ চলেতখন আমরা তাবুঝি নাবলেশুধু চেয়ে চেয়ে দেখাছাড়া কোনো উপায়থাকে না।
ভূমি জরিপকালেযে সকল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাহল:
শিকল জরিপ
কম্পাস জরিপ
প্লেনটেবিল জরিপ
থিয়োডোলাইট জরিপ
শিকল জরিপ:
ভূমি জরিপেরজন্যশিকল জরিপ সবচেয়ে সহজ।য়ে জায়গায়পরিপ করতে হবে তা কতকগুলো ত্রিভুজে ভাগকরেনিতে হয় এবং ত্রিভুজের বাহুগুলোর দৈর্ঘ্যশিকল দিয়েমাপ করা হয়।জ্যামিতিক ক্ষেত্রগুলির মধ্যেত্রিভুজ অংক পদ্ধতি সর্র্বাপেক্ষা সহজঅপুরো জায়গাটিকে সারি সারিত্রিভুজে ভায করেনিতে হয়। ত্রিভুজের
কোণগুলি ৬০ ডিগ্রিরকরবা ১২০ডিগ্রিরবেশী নাহয় তাদেখতেহবে। মাঠের মাঝামাঝিদিয়ে একটি
বা দুটিমেরুদন্ড রেখা টেনেনেয়া যায়।এই মেরুদন্ড রেখার সালেপ্রধানপ্রধানত্রিভুজগুলো আবদ্ধ থাকরে এবংএরপরবড়বড় ত্রিভুজগুলোকে আরো ছোটছোটত্রিভুজে বিভক্তকরতে হবে। এভাবে ইশিকল জরিপ সম্পন্ন করা হয়।
কম্পাস জরিপ:
কম্পাসের সাহায্যে যে জরিপ পরিচালিতহয় তারনাম কম্পাস জরিপ। এতে দুই ধরনের কম্পাস ব্যবহারকরা হয়। এ কম্পাস দুটিহল প্রিজমেটিক কম্পাস এবংসার্ভেয়াস কম্পাস। বিস্তারিত নকশাপ্রণয়ন,রাস্তা,
নদী এবংধারাবাহিক রেখার নকশা প্রণয়নকাজে প্রিজমেটিক কম্পাস ব্যাবহার করা হয়। আর বড় নদী বা সমুদ্রএলাকায়যখনবিশালচরজেগে উঠেতখন তানরম থাকেযে তারওপরদিয়ে চলাফের করা যায় না।তখন কম্পাস জরিপের মাধ্যমেতারঅবস্থান, সীমানা এবংআয়তন নির্ধারণ করাহয়ে থাকে। তবে এ জরিপের বর্তমানেকোন ব্যবহার নেই বললেই চলে।
খতিয়ান কী?
আমরা অনেকেই ‘খতিয়ান’নাম এর সাথে পরিচিত কিন্তু এটা কি তাআমরা অনেকেই জানিনা।প্রত্যেকটিএলাকায়বা প্রত্যেক মৌজায়জমিপরিমাপের জন্যমানচিত্র আছে এবংতারএকটি দাগ নং আছে। প্রত্যেক মৌজায়প্রত্যেক প্রজারএক বা ততোধিক ভূমি জন্যএকত্র্রে যে রেকর্ড সৃষ্টিকারাহয় তাকে খতিয়ান বলা হয়।ভুমি জরিপেরমাধ্যমে খতিয়ান সৃষ্টি করাহয়। এগুলিক্রমিকসংখ্যা দ্বারা সাজানোহয়।এই সংখ্যাকে খতিয়ান সম্বর দ্বারা সাজানোহয়।এই সংখ্যাকে খতিয়ান নম্বর বলে।
খতিয়ানের ক্রমিকনং বা খতিয়ান নম্বর জমির মালিকের নাম,পিতার বাস্বামীর নাম মালিকের অংশ বা মালিকের মোটজমিরপরিমান দাগনং বা যে দাগে জমিটি অবস্থিত উক্ত দাগে মোট জমিরশ্রেনীতারমানে নালবা উঁচু জমিবা বসতবাড়িউক্ত দাগে মোট জমিরপরিমাণ মোট জমিরমধ্যেঅত্র খতিয়ানের অংশ রাজস্ব প্রদেয় জেলার নামবা যে জেলায় জমিটি অবস্থিত থানা বা উপজেলার নাম জেএল নাম্বার (জুরিসডিকশন লিস্ট)তৌজি নাম্বার মূলত আমরা খতিয়ান বলতে ভূমি মালকানার বিবরণকেই বলি। তাই সাবেকখতিয়ান এবং বর্তমানখতিয়ান পর্যালোচনা করলেইআমরা ভূমি মালিকানারধারাবাহিকতা দেখতেপারব। মূলত খতিয়ান হতেই আমরা উক্ত ভুমির মালিককখনকে ছিল বাবর্তমানেকে কে মালিকতাঅনায়াসেইবের করতে পারব।
নামজারিবা মিউটেশন কী?
‘নামজারি বা মিউটেশন’একটি গুরুত্বপূর্ণবিষয় যা জমিক্রয়ের পর বা মালিকানা পরিবর্তনএর পরক্রেতাকেকরতে হয়। প্রথমেইকীকী কারণে ‘নামজারি বা মিউটেশন’করতে হয় নামজারি অর্থ মালিকানারপরিবর্তন। এক বা একাধিক দাগের সম্পূর্ণ বাআংশিক ভুমি নিয়েএক বা একাধিকব্যক্তির নামে সরকারবাউপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যে ভূমিস্বত্বপ্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।
বিক্রয়, দান,বিনিময়ইত্যাদির মাধ্যমে খতিয়ানভুক্ত জমিহস্তান্তর করাহলে উক্ত খতিয়ান হতেহস্তান্তরিত ভূমির পরিমাণ ওই খতিয়ান হতেবাদদিয়েহস্তান্তর গ্রহীতার বা যে ব্যক্তি জমিক্রয়করেছেন বা ক্রেতানামে খতিয়ান খুলে তাতে অন্তর্ভুক্ত করাহয়। একে ‘নামজারি বা মিউটেশন’বলে।হস্তান্তরিত ভূমির প্রকৃত প্রজা কে এবংযার নিকটহতেখাজনা আদায় করা হবে তারজন্যস্বত্বলিপি বা খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়।কাজেই নামজারি বা করলে সরকারি রেকর্ডেপুর্বের স্বত্বাধিকারীর নামই থেকে যাবে হস্তান্তরগ্রহীতারনাম অজ্ঞাতথেকেযাবে। তাই অন্তবর্তীকালীন রেকর্ডপরিবর্তন, সংশোধন এবংহালনাগাদকরণের প্রক্রিয়াকে নামজারি বলা হয়।

Sunday, January 28, 2018

কোনো এক শীতসন্ধ্যা

শীতের সন্ধ্যারাতে বিস্তৃত শান্ত ঢেউয়ের পানিতে ছোট একটা নৌকায় শুয়ে জগতের সকল নিস্তব্ধতা একত্র করে, দুচোখ মেলে তারা দেখাই জীবন। কতোক্ষন এভাবে শুয়ে ছিলাম জানিনা। ইঞ্জিল চালিত নৌকার শব্দে উঠে বসি। সন্ধ্যার সবচেয়ে উপভোগ্য মুহূর্তটি সাথে নিয়ে দুরের নিভু নিভু আলোর খেয়া ঘাটের দিকে চেয়ে রইলাম।
মনের গহীনে রঙ্গীনস্বপ্ন আর চোখে সাদা কালো ফ্রেম।  নদীর গহীন জল ছলাত ছলাত শব্দে ঝিলিক দিয়ে কি যেন বলে যায়। পরম আদরে নাকে মুখে হাত বুলিয়ে দেয় শীতল হাওয়া। শির শির করে  হিম বয়ে যায় আপাদমস্তক। চোখ বুজে অনুভব করি প্রকৃতির কোলে  শুয়ে থাকার প্রশান্তি।
মাথায় ধরে না জগতের লীলা।
গাছের পাতাগুলো বাতাসের তোড়ে দুলছে, নাকি আমায় দেখে খিলখিলিয়ে হাসছে। দুর আকাশের তারাগুলো মিটিমিটি জ্বলছে নাকি আমায় দেখে উপহাস করছে। বুঝতে পারিনা।
নদীর দুঃখ যদি হয় তার বুকে জেগে ওঠা চর। তাহলে কি কুল ভাঙ্গা নদীর খেলা।
কুল ভাঙ্গা যদি নদীর খেলাই হয় তবে আমি কার হাতের খেলনা। আমার বুকে আশা'র পাহাড়, মনে রঙ্গিন স্বপ্ন ভাঙ্গা গড়ার খেলা কার।
মহান সৃষ্টিকর্তা এক ও অদ্বিতীয় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার কোনো ভূল হতেই পারে না। এটা আমার মনের দৃঢ় বিশ্বাস। তার যদি ভূল হতো তাহলে পৃথিবীটা  সূর্যের চারপাশে সারাজীবন ঘুরতো না ক্লান্ত হয়ে অন্য মালিকের অধিনে চলে যেতো।
আবার স্কুল ফাকি দেয়ার মতো সূর্যটা ও ফাকি দিয়ে সকালের পরিবর্তে রাতে উঠতো
সবই ঠিক আছে শুধু ঠিক নাই একটি জায়গায়।  কেনো দুঃখগুলো পিছু ছাড়েনা, আর সুখগুলো ধরা দেয়না।  যাদের আপন ভেবে বুক পেতে দেই, যাদের দুঃখে  দুখি হই।  তারা কেনো আমার বুকের রক্ত দিয়ে হলি খেলে সুখি হতে চায় ।
এটা আমার নিয়তি নাকি বিধাতার খেলা।
সন্ধ্যা থেকে রাত গড়ালো, ভাবনার তরী গিয়ে ঠেকলো আধারের চরে। শীতের চাদর  মুড়িদিয়ে প্রকৃতি হারিয়েছে তার নিজের চরিত্র। মানুষের জীবনে যাই ঘটুক সবই প্রকৃতি প্রদত্ত এটা বিশ্বাস করি। আবার এটাও মানি যে সবকিছু প্রকৃতিগত নয়।
জীবনের কষ্টগুলো শুনে উপহাস করার মতো আপনজন পেয়েছি কিন্তু অনুধাবন করার মতো হয়তো একজনও না। ভীতরটায় হাহাকার নিয়েও হাসতে হয়, এইতো নিয়তি। কাকে দোষ দেবো নিজেকে, আশ পাশের মানুষগুলোকে, নাকি বিধাতাকে। কেউ দোষ নিতে চায়না। আর বিধাতাকে কিভাবে দোষ দেবো। বিধাতা যে আমায় অমূল্য জীবন দান করেছে।  পৃথিবীর শস্যক্ষেতে পরম আদরে আমায় বুনে দিয়েছে। তার গুন ও অবদানের কোনো শেষ নাই। তাই সব নিজের কাধে চাপিয়ে  নিরবে নয়নাশ্রু বিসর্জন করি। একদিন ভাবতাম আমি একা নই,  আমার সবাই আছে। যখন ঘোর কাটলো তখন অনেক দেরিহয়ে গেছে। চারিপাশ ফাক ধু ধু মরুভুমির মতো। আর বুক ভরা দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া অসহ্য যন্ত্রনা। সবাই আমার আমি কারো না।
নুন্যতম করুনা কেউ কেউ দেখিয়েছে।  তাতেই হয়তো আমি স্বর্গ পেয়েছি। কারন করুনা কাকে বলে তাই যে জানিনা। ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় জীবন থেকে পালিয়ে যাই।  না ফেরার দেশে গিয়ে যোগ দেই লাশের মিছিলে। কি হবে তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে যে নিজেই নিজের ভালো বোঝে না।
আমার না পাওয়া কষ্টগুলো আমায় বড় যন্ত্রনা দেয়। ভেতরের রক্তক্ষরনকে কনর্ভাট করে অনেক কষ্টে মুখে হাসি ফুটাই।  কেউ একজন আমার হাসিতে যদি হাসে।

Wednesday, January 24, 2018

প্রশিক্ষন

সারাদেশে বিনামুল্যে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স প্রশিক্ষণ, বৃত্তি ও চাকরির সুযোগ (pro-offer)

প্রতিবছরের মত এবারও ইশিখন.কম সারাদেশের তরুণদের জন্য অনলাইনে বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে। গৃহিনী ও চাকরিজীবিরাও সন্ধ্যার পর ঘরে বসেই এই কোর্সে অংশ নিতে পারবেন। কোর্স শেষে আপনি পার্টটাইম কিংবা ফুল টাইম হিসেবে অনলাইন আয় তথা ফ্রিল্যান্সিং করে স্বাবলম্বী হতে পারবেন। এছাড়াও সার্টিফিকেট, ১০ জনকে বৃত্তিসিহ ইশিখন.কমসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ থাকছে। বাংলাদেশের যেকোন জায়গা থেকে ইন্টারনেটযুক্ত কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোনের এর মাধ্যমে আপনি এই কোর্সগুলোতে অংশ নিতে সক্ষম হবেন।

ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে কিংবা লাইভ ক্লাসে অংশ নিতে না পারলে আমাদের কোর্সসমূহের লাইভ ক্লাসের  করতে পারেন।

 কোথায় হবে?

এটা অনলাইন/ইন্টারনেটে হবে, ভিডিও/স্ক্রিনশেয়ারিং এর মাধ্যমে, অর্থাাৎ, শিক্ষক ইশিখন.কম থেকে ক্লাস শুরু করবেন, আপনি আপনার বাসায় বসে কম্পিউটারে শিক্ষকের কম্পিউটার স্ক্রিন দেখবেন, সাথে সাথে শিক্ষক তার কম্পিউটারে কি করছেন, তা দেখতে এবং শুনতে পাবেন। দেশ/বিদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে যেকেউ এতে অংশ নিতে পারেন।


 কারা শিখতে পারবে?

বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে বসবাসকারি নিমোক্ত যোগ্যতা সম্পন্ন যেকেউ ঘরে বসেই সরাসরি শিখতে পারবেন।

যন্ত্রপাতি: যাদের একটি ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটার আছে। (নেটস্পীড: যাদের নেটস্পীড দিয়ে ফেসবুক, ভাইবার বা ওয়াট্সআপ এর মাধ্যমে কথা বলতে পারেন।)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: সর্বনিম্ন এইচএসসি(HSC) বা উচ্চ মাধ্যমিক, ইংরেজি ভালো জানলে এসএসসি (ssc) বা মাধ্যমিকি পাশরাও আবেদন করতে পারেন।

দক্ষতা: কম্পিউটারের বেসিক যেমন কম্পিউটারে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারেন, নিজে নিজে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারেন।

যারা পড়াশুনার পাশাপাশি পার্টটাইম কিছু করে পড়াশুনা চালিয়ে নিতে চান


 বিশেষ সুবিধা সমুহ

 লাইভ ক্লাস মিস করলে পরের দিন কোর্সের ভেতর উক্ত ক্লাসের ভিডিও রেকর্ডিং ও আলোচিত ফাইল সমুহ পাবেন।
 লাইভ ক্লাসের সম্পূর্ণ ফ্রি ভিডিও কোর্স, ( শুধুমাত্র এই ভিডিও কোর্সই অনেক প্রতিষ্ঠান হাজার হাজার টাকায় বিক্রি করে।)
 প্রতিটি ক্লাস শেষে এসাইনমেন্ট জমা দেওয়া। (প্রতিটি এসাইনমেন্ট এর জন্য ১০ মার্ক)
 প্রতিটি ক্লাসের লাইভ ক্লাসের পাশাপাশি প্রাকটিজ ফাইল পাবেন এবং কনটেন্ট পাবেন।
 প্রতিটি ক্লাসের প্রথম ১৫ মিনিট আগের ক্লাসের সমস্যাগুলো সমাধান হবে, পরের ১ ঘন্টা মুল ক্লাস শেষ ১৫ মিনিট প্রশ্নোত্তর পর্ব
 প্রতিটি ক্লাসের শেষে ১০ নাম্বারের মডেল টেস্ট। এই মডেল টেস্ট মার্ক এবং এসাইমেন্ট মার্ক ও নিয়মিত উপস্থিতির উপর ভিত্তি করেই পরবর্তীতে আপনার সার্টিফিকেট এর মান নির্ধারণ হবে।
 কোর্স শেষে সার্টিফিকেট
 লাইভ ক্লাস সমুহের ডিভিডি।

অন্যান্য ডিভিডি/ভিডিও কোর্স থেকে আলাদা সুবিধা: সাধারণত বাজারে কিংবা অন্যান্য ওয়েবসাইটে যে রেকর্ডিং টিউটোরিয়াল কিংবা ভিডিও কোর্সগুলো পেয়ে থাকি, সেগুলো বেশির ভাগই অনলাইন/ইউটিউব দেখে দেখে অদক্ষ ব্যক্তিরা ব্যবসার জন্য বানান। ২ মিনিট দেখে ২ মিনিট রেকর্ড করেন। অনেক ক্ষেত্রে পুর্নাঙ্গভাবে সবকিছু দেওয়াও থাকে না। কিন্তু ইশিখন.কম এর ভিডিওগুলো আমাদের স্বনামধন্য শিক্ষকদের লাইভ ক্লাসের ভিডিও, এর সাথে আমাদের বিগত ব্যাচের শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্বও রয়েছে এবং প্রতিটি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখানো হয়েছে, ফলে আপনি পুর্নাঙ্গভাবে শিখতে সক্ষম হবেন।


 কোর্স ফি

দেশের সব শীর্ষ   এবং স্বনামধন্য শিক্ষকরা আমাদের ক্লাসগুলো নিয়ে থাকেন।  প্রতিবারের মত এবারও ৪৮০ থেকে ৭২০ রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদানের পর ৩ থেকে ৫ মাস ব্যাপী কোর্সে আর কোন প্রকার টাকা লাগবে না। এই সকল কোর্স  অন্য  স্বনামধন্য কোন প্রতিষ্ঠানে করতে গেলে ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা প্রয়োজন। তবে  ইশিখন.কম এই অফার/উদ্যোগের আওতায় ৪৮০ থেকে ৭২০ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি এর মাধ্যমে পুরো কোর্স  করার সুযোগ দিচ্ছে। 

আবেদন ফি প্রদান পদ্ধতি কোর্স পেইজ থেকে কোর্স অর্ডার  করার পর দেখতে পাবেন।


 কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন/অংশ নিবেন:

আমাদের রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম কোন ফর্মপুরণের মত নয়

 প্রথমে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটে হোমপেইজ থেকে আপনার পছন্দের কোর্সটির উপর ক্লিক করতে হবে।

 উক্ত কোর্স পেইজের নিচের দিকে গেলে চলতি ব্যাচ সমুহ, উক্ত ব্যাচের কবে ক্লাস, কি কি বার, কয়টার সময় সব বিস্তারিত দেওয়া আছে। কোর্সে অংশ নিতে ওই ব্যাচের ডানদিকে “Enroll Now” বাটনে ক্লিক করুন।

 “Enroll Now” বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে চেকআউট পাতায় নিয়ে যাবে, সেখানে আপনার নাম, ফোন নংসহ বিস্তারিত লিখে নিচের দিকে “Place Order” বাটনে ক্লিক করলেই আপনার আবেদন/রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।  এরপর পরবর্তী করণীয়, ফি পাঠানোর নিয়ম ওখানেই দেখতে পাবেন এবং ইমেইলে চলে যাবে।

তবুও বুঝতে অসুবিধা হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে ভিডিওটি দেখে নিন


  কিভাবে  অংশ নিবেন ভিডিও দেখুন      কিভাবে লাইভ ক্লাস করবেন  দেখুন      আমাদের বিগত ব্যাচের  কিছু ক্লাসের ভিডিওদেখুন 

গত বছর ১০টি কোর্স থাকলেও শিক্ষার্থীদের  আগ্রহে আরও ৬টি নতুন কোর্স যুক্ত করা হলো।


ক্রমিককোর্সের নামশিক্ষককোর্স  ফিDVD Priceবিগত ব্যাচের কিছু রেকর্ডিংকোর্স শিক্ষার্থীদের মতামত1.The Complete Web Developer Course 2018 with all Latest VersionRaihan Islam 720200 Wdev-173 Course Review2.The Complete Android Developer CourseBuild 5 Apps ProjectMahbub Mahi 720200 APP-Batch-173 Course Review3.Web Design for Beginners: Real World Coding in HTML & CSSতূর্ণা শীল 600150 WD-Batch-173 Course Review4.Graphic Design Masterclass: Learn Graphic Design in ProjectsAshikul Islam 720200 graphic design Course Review5.SEO Training 2018: How to Get to the Top of Google with SEOHasan Zahid 720200 SEO Batch-173 Course Review6.Affiliate MarketingA Beginner’s Guide to Earning OnlineFirojul Islam 720200 afm-batch-173 Course Review7.The Complete CPA Marketing Course : Home BusinessMd Abdul Malek Ripon 720200 CPA Batch-173 Course Review8.YouTube MasterclassComplete Guide to YouTube Video Editing, Marketing and EarningHM Himel 600150 YT-Batch-173 Course Review9.WordPress Basic and Theme DevelopmentRaihan Islam 720200 WPT-Batch-173 Course Review10.The Complete AutoDesk AutoCad 2D and 3D 2018Emdadul Haque 720200 CAD Batch -173 Course Review11.Communicative Spoken English For Freelancers and Students TBA 480150 New Cousrse New Cousrse12.Animation with 3D Studio Max and VFXRabiol Islam 720200 New Cousrse New Cousrse13.The Complete ASP.Net MVC and AngularJs For Professional ERP Software DevelopmentFahim Ferdous Shibly 720200 New Cousrse New Cousrse14.Game Development for Android, iPhone & Windows platformMahbub Mahi 720200 New Cousrse New Cousrse15.Excel Beginners to Advance (Excel 2013)Sheikh Wasiu Al Hasib 480150 New Cousrse New Cousrse16.Complete Java MasterclassSheikh Wasiu Al Hasib 720200 New Cousrse New Cousrse00Freelancing (Fiverr)Joney Raj free for course studentsincluded in Course DVDcombinedcombined

একের ভিতর সব, (all in one) ১০টি কোর্সের ডিভিডি – 1500 /- টাকা। অর্ডার করুন

কোর্সের মত ডিভিডি অর্ডারের নিয়মও একই, যেকেউ চাইলে অফিসে এসে  ভর্তি/ডিভিডি নিতে পারেন কিংবা কোর্সের রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। আমাদের হেল্পলাইন  09639 399 399 এ কল করেও ডিভিডি কিংবা কোর্স অর্ডার করতে পারেন। 

 কোর্স শেষে আয়ের ক্ষেত্রসমুহ:

 আপওয়ার্ক , ফাইভর   সহ অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

  যেকোন সফ্টওয়্যার ফার্ম বা আইটি কম্পানিতে ভাল বেতনে চাকরি

  ইশিখন.কম এর বিভিন্ন প্রজেক্ট কিংবা  ইশিখন.কম সুপারিশকৃত বিভিন্ন কম্পানিতে চাকরি।


 আবেদনের শেষ তারিখ ও ক্লাস

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
ক্লাস শুরু: ১ম ব্যাচ-১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৮, ২য় ব্যাচ-১০ মার্চ, ২০১৮


 ঠিকানা/যোগাযোগ:

Level-1, H-23, Road-3, Sonali Bank Lane

Jigatola, Dhanmondi Dhaka-1205

+8809639 399 399

01948858258

fb.com/eshikhon


 যেসকল পত্রিকায় ফিচার করা হয়েছে

           

   

 JANUARY 18, 2018 | 7 DAYS আগে

PRO-OFFERঅনলাইন আয়আর্নি এন্ড লার্নিংইশিখন প্রো অফারফ্রিল্যান্সিংবিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং

ABOUT US

ইশিখন.কম কি?ইশিখন.কম এর উদ্দেশ্যচেয়ারম্যানের বাণীশিক্ষার্থীদের প্রশংসা বাণীশুভাকাঙ্খিদের বক্তব্যশিক্ষকমন্ডলীকর্মকর্তাগণপুরাতন ও সফল শিক্ষার্থীবৃন্দশিক্ষার্থীদের সফলতার গল্প

FEATURES


T

রেওয়ামিল

IMAGE POSTED ON 11/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
রেওয়ামিল
যেসব হিসাব রেওয়ামিলে আসে নাঃ
সমাপনী মজুদ পণ্য
প্রারম্ভিক নগদ
প্রারম্ভিক ব্যাংক জমা
সম্ভাব্য দায় ও সম্ভাব্য সম্পদ
বিঃদ্রঃ ক্রয় এর বদলে সম্বন্বিত ক্রয় থাকলে তখন প্রারম্ভিক মজুদ না এসে সমাপনী মজুদ আসে।
Advertisements
Report this ad
Report this ad
This entry was posted in Uncategorized and tagged Accountingবিষয়রেওয়ামিলNineTeTrial Balance.
POSTED ON 11/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
হিসাব
হিসাবের শ্রেণিবিভাগ
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাব ৫ প্রকার। যথাঃ
১.    সম্পদ (Asset)
২.    দায় (Liabilities)
৩.    মালিকানাস্বত্ব (Owner’s Equity)
৪.    আয় (Income)
৫.    ব্যয় (Expense)
লেনদেনের ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়ের কৌশলঃ
সম্পত্তি ও ব্যয়:
বৃদ্ধি – ডেবিট (Dr.)
হ্রাস – ক্রেডিট(Cr.)
দায়, মালিকানাস্বত্ব ও আয়:
হ্রাস – ডেবিট (Dr.)
বৃদ্ধি – ক্রেডিট(Cr.)
হিসাব সমীকরণ:
A=L+E
সম্পদ= দায়+ মালিকানাস্বত্ব
বর্ধিত রূপ,
A=L+(C+I-E-D)
সম্পদ= দায়+ ( মূলধন+ আয়- ব্যয়- উত্তোলন)
মালিকানাস্বত্ব
বৃদ্ধির কারণঃ আয়, মূলধন বা মালিক কর্তৃক ব্যবসায়ে কোন প্রকার সম্পদ আনয়ন।
হ্রাসের কারণঃ খরচ, মালিক কর্তৃক উত্তোলন বা ব্যবসায় থেকে কোন প্রকার সম্পদ নিয়ে যাওয়া।
বিভিন্ন প্রকার হিসাব ও হিসাবের শ্রেণিবিভাগঃ
মূলধন হিসাব, উত্তোলন হিসাব, নগদান হিসাব, ব্যাংক হিসাব, ক্রয় হিসাব, বিক্রয় হিসাব, প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য হিসাব, আসবাবপত্র হিসাব, কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি হিসাব. ক্রয়ফেরত/বহি:ফেরত হিসাব, বিক্রয়ফেরত/আন্ত:ফেরত হিসাব, পাওনাদার হিসাব, দেনাদার হিসাব, প্রাপ্য বিল হিসাব, প্রদেয় বিল হিসাব, ঋণ হিসাব, বিনিয়োগ হিসাব, বেতন হিসাব, মজুরি হিসাব, মনিহারি হিসাব, ভাড়া হিসাব, বাড়িভাড়া হিসাব, কমিশন হিসাব, পরিবহন খরচ হিসাব (আন্ত:পরিবহন খরচ হিসাব, বহি:পরিবহন খরচ হিসাব), সুদ হিসাব, বিজ্ঞাপন হিসাব, অনাদায়ী পাওনা বা কুঋণ হিসাব, অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি হিসাব, সাধারণ সঞ্চিতি হিসাব, বাট্টা হিসাব, অবচয় হিসাব, মেরামত হিসাব, অফিস সরঞ্জাম হিসাব, অফিস সাপ্লাইজ হিসাব, সুনাম হিসাব, শামীম ব্রার্দাস হিসাব, আসবাবপত্র সরবরাহকারী হিসাব, ঋণপত্র হিসাব, প্রাপ্য আয় সমূহ, প্রদেয় ব্যয় সমূহ, বকেয়া আয় সমূহ, বকেয়া ব্যয় সমূহ, প্রাপ্ত আয়, প্রদত্ত ব্যয়।
POSTED ON 11/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি
ইতালির গণিতবিদ লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli) ১৪৯৪ খ্রিষ্টাব্দে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বর্ণনা করেন। এটি হিসাবরক্ষণের একমাত্র বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনের ২টি পক্ষ জড়িত থাকে -দাতা (creditor) ও গ্রহীতা (Debtor)। এ পদ্ধতিতে লেনদেনের সাথে জড়িত পক্ষ দুটি বিচার করে সমপরিমাণ টাকা দ্বারা ডেবিট ক্রেডিট করা হয়।
মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্যঃ
৫টি মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
১.    দ্বৈত স্বত্তা
২.    দাতা ও গ্রহীতা
৩.    ডেবিট ও ক্রেডিট করা
৪.    সমান অঙ্কেও আদান-প্রদান
৫.    সামগ্রিক ফলাফল।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রক্ষিত হিসাবের বই
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে ২ ধরনের হিসাবের বই রক্ষিত হয়।
১.    জাবেদা (প্রাথমিক হিসাবের বই)
২.    খতিয়ান ( হিসাবের পাকা বই)
হিসাবচক্রঃ
১০টি ধাপ রয়েছে
১.    লেনদেন শনাক্তকরণ
২.    লেনদেন বিশ্লেষণ
৩.    জাবেদা ভুক্তকরণ
৪.    খতিয়ানে স্থানান্তর
৫.    রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণ
৬.    সমন্বয় দাখিলা
৭.    কার্যপত্র প্রস্তুত
৮.    আর্থিক বিবরণী
৯.    সমাপনী দাখিলা
১০.    হিসাব পরবর্তী রেওয়ামিল
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিঃ
ছোট আকারের প্রতিষ্ঠানসমূহ একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রক্ষণ করে থাকে। এটি কোন বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি নয়। এটি অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ।
This entry was posted in Accountingনবম দশমবিষয়.
IMAGE POSTED ON 10/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
হিসাবরক্ষণের মূল ভিত্তি লেনদেন।
লেনদেনের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য
১.আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন২.অর্থের অঙ্কে  পরিমাপযোগ্য ৩. দুটি পক্ষ ৪. স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র ৫. অদৃশ্যমান লেনদেন
ব্যবসায়িক দলিলপত্রাদিঃ
১.    চালান
২.    ভাউচার -১. ডেবিট ভাউচার ২. ক্রেডিট ভাউচার
৩.    বিল ও ক্যাশমেমো
৪.    নোট-ডেবিট নোট ক্রেডিট নোট
এক নজরে লেনদেনের উৎস দলিলঃ
প্রশ্নঃ
১.    বিবরণী ছকে হিসাবসমীকরণের উপর লেনদেনের প্রভাব।
২.    লেনদেন চিহ্নিত করে সমীকরণ পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা।
৩.    ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় তা কারণসহ লিখ।
৪.    লেনদেন নয় এমন ঘটনাসমূহের মোট পরিমাণ নির্ণয়।
৫.    হিসাব সমীকরণে উপাদানগুলোর প্রভাব।
৬.    চালান, ক্যাশমেমো, ভাউচার, নোট তৈরি।
৭.    যন্ত্রপাতির অপরিশোধিত মূল্য কত?
৮.    মালিকের স্বত্বাধিকারের পরিমাণ কত?
৯.    মালিকের মূলধনের পরিমাণ কত?
১০.    মোট ক্রয় ও বিক্রয়ের পরিমাণ।
১১.    প্রকৃত বা নীট ক্রয় ও প্রকৃত বিক্রয়ের পরিমাণ নির্ণয়।
১২.    লেনদেনের ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষণ কর।
১৩.    মাস শেষে আয়ের ও ব্যয়ের পরিমাণ নির্ণয় কর।

একাউন্টিং


Monday, January 4, 2016
অধ্যায় - 04 ::  Accounting Equation- হিসাব সমীকরন
Accounting Equation ( হিসাব সমীকরন )ঃ যে গাণিতিক সূত্রের সাহায্যে ব্যবসায়ের মোট সম্পত্তি এবং দায়ের সর্ম্পক প্রকাশ করা হয় তাকে হিসব সমীকরন বা Accounting Equation  বলা হয় । এই হিসব সমীকরনের সাহায্যে ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় করা যায়।
হিসাব সমীকরণটি হলঃ    A = L + OE
Assets (A) = Liabilities (L) + Owner’s Equity (OE)
অর্থাৎ  সম্পদ = দায় + মালিকানা স্বত্ব
মালিকানা স্বত্ব সরাসরি প্রভাবিত হয় লাভ লোকসানের মাধ্যমে। প্রতিষ্ঠানের লাভ হলে মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় এবং লোকসান হলে মালিকানা স্বত্ব  হ্রাস পায়। প্রতিষ্ঠানের আয় (Revenue) ও ব্যয়ের (Expense) পার্থক্যটি হল লাভ বা লোকসান। এছাড়াও মালিক উত্তোলন (Drawing) করলে মালিকানা স্বত্ব কমে।
মালিকানা স্বত্ব (OE) = C + R – E – D
Owner’s Equity (OE) = Capital (C) +  Revenue (R) – Expense (E) – Drawing (D)
মালিকানা স্বত্ব  =  মুলধন  +  আয় – ব্যয়  – উত্তোলন
হিসাব সমীকরণটি প্রসারিত করে লেখা যায়ঃ  A = L + (C + R –E –D)
1.      Assets - সম্পদ
2.      Liabilities -দায়
3.      Capital - মুলধন
4.      Revenue - আয়
5.      Expense - ব্যয়
6.      Drawing - উত্তোলন
হিসাব সমীকরণটি হল আধুনিক পদ্ধতি -
বিভন্ন হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয়ের আধুনিক পদ্ধতি নিম্নে আলোচনা করা হলঃ
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাবের শ্রেণী বিভাগঃ
১) সম্পত্তিঃ সম্পত্তি সাধারণত ডেবিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে। সম্পদ হলো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন পরিসম্পদ। সম্পত্তি বৃদ্ধি পেলে ডেবিট এবং সম্পত্তি হ্রাস পেলে ক্রেডিট করতে হবে।
সম্পদের উদাহরণঃ নগদান হিসাব, ব্যাংক হিসাব, আসবাবপত্র হিসাব, কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি হিসাব, অফিস সরঞ্জাম হিসাব, দালানকোঠা হিসাব, বিনিয়োগ হিসাব, দেনাদার হিসাব, প্রাপ্য বিল হিসাব, সমাপনী মজুদ, অগ্রিম ব্যয় হিসাব, প্রাপ্য আয় হিসাব, অগ্রিম বীমা সেলামী হিসাব, সুনাম হিসাব, অগ্রিম ভাড়া হিসাব, প্রদত্ত ঋণ হিসাব, শেয়ার ক্রয় হিসাব, ইজারা সম্পত্তি হিসাব, প্রাথমিক খরচাবলি, মজুদ পণ্য হিসাব, ইত্যাদি।
কোন প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পত্তি নির্ণয়ঃ
বিবরণ
টাকা
প্রতিষ্ঠানের দায়ের পরিমান
(+) প্রতিষ্ঠানের মালিকানা স্বত্বের পরিমান
প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পত্তি
***
***
***
দায়ঃ দায় সাধারণত ক্রেডিট ব্যালেন্স ( জের) নির্দেশ করে। কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন সম্পদের উপর ঐ প্রতিষ্ঠানের তৃতীয় পক্ষের দাবির সমষ্টিকে দায় বলে। দায় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট এবং দায় হ্রাস পেলে ডিবিট করতে হবে।
দায়ের উদাহরণঃ ঋণ হিসাব, পাওনাদার হিসাব, প্রদেয় বিল হিসাব, অগ্রিম আয় হিসাব, বকেয় ব্যয় হিসাব, ব্যাংক জমাতিরিক্ত হিসাব  ইত্যাদি।
কোন প্রতিষ্ঠানের মোট দায় নির্ণয়ঃ
বিবরণ
টাকা
কোন প্রতিষ্ঠানের সম্পদের পরিমান
(-) প্রতিষ্ঠানের মালিকানা স্বত্বের পরিমান
প্রতিষ্ঠানের মোট দায়
***
***
***
স্বত্বাধিকার হিসাবঃ স্বত্বাধিকার সাধারনত ক্রেডিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পদের উপর মালিকের দাবির পরিমাণকে মালিকানা স্বত্ব বলে। স্বত্বাধিকার বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট এবং স্বত্বাধিকার হ্রাস পেলে ডিবিট করতে হবে।
স্বত্বাধিকার উদাহরণঃ মুলধন হিসাব, উত্তোলন হিসাব, উত্তোলনের সুদ, আয়কর হিসাব, সাধারণ সঞ্চিতি হিসাব, অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি হিসাব, মুলধনের সুদ হিসাব,
কোন প্রতিষ্ঠানের মোট স্বত্বাধিকারনির্ণয়ঃ
বিবরণ
টাকা
কোন প্রতিষ্ঠানের সম্পদের পরিমান
(-) প্রতিষ্ঠানের মোট দায়ের পরিমান
প্রতিষ্ঠানের মোট দায়
***
***
***
অথবাঃ              প্রতিষ্ঠানের মোট স্বত্বাধিকার নির্ণয়ঃ
বিবরণ
টাকা
প্রারম্ভিক মুলধন
(+) অতিরিক্ত মুলধন
(+) মুলধনের সুদ
(-) উত্তোলন
(-) উত্তোলনের সুদ
(+) অর্জিত আয়সমুহ
(-) সংঘটিত ব্যয়সমুহ
মালিকানা স্বত্বের পরিমান
***
***
***
***
***
***
***
****
মালিকানা স্বত্বকে হ্রাস-বৃদ্ধি করে এমন উপাদানঃ
আয় হিসাব ঃ আয় সাধারণত ক্রেডিট ব্যালেন্স ( জের) নির্দেশ করে। আয় বৃদ্ধি পেলে ক্রেডিট এবং আয় হ্রাস পেলে ডিবিট করতে হবে। আয় মালিকানা স্বত্বকে বৃদ্ধি করে।
আয়ের উদাহরণঃ বিক্রয় হিসাব, প্রাপ্ত ভাড়া হিসাব, সুদ আয় হিসাব, প্রাপ্ত কমিশন হিসাব, প্রাপ্ত বাট্টা হিসাব, বিক্রয় ফেরত হিসাব, বিনিয়োগের সুদ,
ব্যয় হিসাব ঃ ব্যয় সাধারণত ডেবিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে। ব্যয় বৃদ্ধি পেলে ডেবিট এবং ব্যয় হ্রাস পেলে ক্রেডিট করতে হবে।
ব্যয় মালিকানা স্বত্বকে হ্রাস করে।
ব্যয়ের উদাহরণঃ ক্রয় হিসাব, পরিবহন ব্যয় হিসাব, বিক্রয় পরিবহণ হিসাব, বেতন হিসাব, মজুরি হিসাব, ভাড়া হিসাব, মনিহারি হিসাব, বিজ্ঞাপন হিসাব, সুদ ব্যয় হিসাব, প্রদত্ত কমিশন হিসাব, প্রদত্ত বাট্টা হিসাব, অনাদায়ী পাওনা হিসাব, মেরামত হিসাব, অবচয় হিসাব, আমদানি শুল্ক হিসাব, ক্রয় ফেরত হিসাব,
উত্তোলনঃ মালিক ব্যক্তিগত কাজের জন্য নগদ ও পণ্য উত্তোলন করতে পারে। উত্তোলন মালিকানা স্বত্বকে হ্রাস করে।
অতিরিক্ত বিনিয়োগঃ  ব্যবসায় পরিচালনার জন্য অতিরিক্ত টাকা , কোন সম্পদ ইত্যাদি মুলধন হিসাবে আনয়ন করলে তা মালিকানা স্বত্বকে বৃদ্ধি করে।
হিসাব সমীকরন ঘরের নমূনা হলো নিম্নরুপঃ-
রুপা এন্টারপ্রাইজ
হিসাব সমীকরনে লেনদেনের সারনি
তারিখ
সম্পদসমুহ
=
দায় ও মালিকানা স্বত্ব
মন্তব্য
বছর
নগদ
দেনাদার
মনিহারী
সরঞ্জাম
প্রদেয়
বিল
পাওনাদার
মুলধন
মোট
 ***
***
***
***
***
****
****
Note: যে সমস্ত লেনদেনগুলো মূলধনের সাথে (+ ) বা ( - ) হবে তার ক্ষেত্রে  মন্তব্যএর ঘরে মন্তব্য হবে ।
Note: হিসব সমীকরন প্রমান করতে না বললে যার যার হিসাব তার ঘরের যোগফল নামিয়ে জের টানতে হবে ।
Note: হিসব সমীকরন প্রমান করতে বলা হলে সূত্র হবেঃ-
হিসব সমীকরন প্রমান:
আমরা জানি,
                        সম্পদ = দায় + মালিকানা স্বত্ব
            সম্পদের নাম  =  দায় + মালিকানা স্বত্বের   নাম
            সম্পদের পরিমান (টাকায়) = দায় + মালিকানা স্বত্বের পরিমান (টাকায়)
             **** = **** (প্রমানিত).
Note: যদি  সম্পদ বা দায় বের করতে বলে তা হলে সূত্র হবেঃ-
                             সম্পদ = দায় + মালিকানা স্বত্ব.
Note:  যদি প্রশ্নে লাভ-লোকসান বিবরণী,  মালিকানা স্বত্ব এবং  উদ্বত্তপত্র করতে বলে তাহলে সম্পদের যোগফল এবং মন্তব্য এর আয় ব্যয় নিয়ে করতে হবে ।
Note: যাহা নির্ণয় করতে হবে তার নামঃ
প্রারম্ভিক মালিকানা স্বত্ব + অতিরিক্ত মুলধন + মোট আয়  =  মোট খরচ + উত্তোলন + সমাপনী মালিকানা স্বত্ব
উপরুক্ত বিষয়গুলো থেকে যেকোন একটি বিষয় নির্ণয় করতে হবে ।
বিভন্ন হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয়ের আধুনিক পদ্ধতি সংক্ষিপ্তভাবে নিম্নে দেওয়া হলঃ
সম্পদ হিসাবঃ   সম্পত্তি সাধারণত ডেবিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে।
সম্পদ বৃদ্ধি পেলে . . . . . . . . . .  . . ডেবিট
সম্পদ হ্রাস পেলে . . . . . . . . . .  . . ক্রেডিট
দায় হিসাবঃ      দায় সাধারণত ক্রেডিট ব্যালেন্স ( জের) নির্দেশ করে।
দায় হ্রাস পেলে . . . . . . . . . .  . . ডেবিট
দায় বৃদ্ধি পেলে . . . . . . . . . .  . . ক্রেডিট
স্বত্বাধিকার হিসাবঃ স্বত্বাধিকার সাধারনত ক্রেডিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে।
স্বত্বাধিকার  হ্রাস পেলে . . . . . . . . . .  . . ডেবিট
স্বত্বাধিকার বৃদ্ধি পেলে . . . . . . . . . .  . . ক্রেডিট
আয় হিসাবঃ     আয় সাধারণত ক্রেডিট ব্যালেন্স ( জের) নির্দেশ করে।
আয় হ্রাস পেলে . . . . . . . . . .  . . ডেবিট
আয় বৃদ্ধি পেলে . . . . . . . . . .  . . ক্রেডিট
ব্যয় হিসাবঃ         ব্যয় সাধারণত ডেবিট ব্যালেন্স (জের) নির্দেশ করে।
ব্যয় বৃদ্ধি পেলে . . . . . . . . . .  . . ডেবিট
ব্যয় হ্রাস পেলে . . . . . . . . . .  . . ক্রেডিট

ডেবিট

এটিএম কি ? ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে আলোচনাঃ
OCTOBER 9, 2015 · PUBLIC
এটিএম কি ? ________এটিএম শব্দের অর্থ হচ্ছে “Automated Teller Machines” সোজা বাংলা কথায় আমরা বলতে পারি টাকার মেশিন । কি অদ্ভুত মনে হচ্ছে ? আসলে এটিই সত্যি ধীরে ধীরে বিষয়টি পরিস্কার করছি । বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘন্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বার মাস ননস্টপ ব্যাংকিং এর চাহিদার কথা মাথায় রেখে “Automated Teller Machines” বা এটিএম এর জন্ম হয়েছে । বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে মোড়ে ছোট্ট একটি স্থানে এধরনের বুথ তৈরি করা হয় যার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে ব্যাংকসমুহ । এটিএম এর মাধ্যমে ব্যাংকের গ্রাহক যেমন ননস্টপ ব্যাংকিং করতে পারছে তেমনি ব্যাংকের তাদের অফিসে অতিরিক্ত লোকবল খাটানোর প্রয়োজন হচ্ছে না এবং এর মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা ব্যাংকিং করা সম্ভব হচ্ছে খুবই সহজে তাই এটি বিশ্বব্যাপী একটি খুবই জনপ্রিয় পদ্ধতি । এটিএম ব্যাবহারের সবচেয়ে বেশি সুবিধা হচ্ছে এর মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে বিশ্বের যেকোনো ব্যাংকের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন । বর্তমানে এটিএম ভিসা, মাস্টারকার্ড, এমেরিকান এক্সপ্রেস সহ বিভিন্ন গেটওয়ে সমর্থন করে থাকে । এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য ব্যাবহার করা হয় বিশেষ একধরনের প্লাস্টিক কার্ড । এই প্লাস্টিক কার্ডে বসান হয় বিশেষ একধরনের সেন্সর যেটিকে আমরা বলে থাকি ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড যা আপনার একটি চলমান ব্যাংক । দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ব্যাবহার। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তাই নয় এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পন্য ক্রয় বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদনা করা সম্ভব হচ্ছে । ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে স্পস্ট ধারনা না থাকায় আমরা অনেক সময় বুঝতে পারিনা এর পার্থক্য । নিম্নে ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
ডেবিট কার্ডঃ _________ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত একাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্য ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এই কার্ডধারী ব্যক্তি শুধু মাত্র তার পূর্ব জমাকৃত টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করতে পারেন। এই কার্ড ব্যবহার করে জিনিসপত্র কেনার পাশাপাশি সেভিংস অ্যাকাউন্ট থেকে এটিএমএর মাধ্যমে নগদ টাকা উত্তোলন করা যায় বলে বিশ্বব্যাপী এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা ।
ক্রেডিট কার্ডঃ ________ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত একটি এটিএম কার্ড যাতে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা নির্দিষ্ট সময়ে কিছু শর্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের টাকা কোনো ব্যক্তিকে ঋণ প্রদান করার হয়। আর সহজ ভাবে, ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহারকারিরা তদের ব্যাংক একাউন্ট থেকে লোণ নিয়ে তা ব্যাবসা বা অন্য কোন প্রয়োজনে ব্যয় করে থাকেন শর্ত সাপেক্ষে ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহারকারিদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট অংকের সুদ গ্রহন করে থাকে । সাধারণত অনেক বেশি টাকার পণ্য কিংবা সেবা ক্রয়ের সময় ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা হয়।
ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্যঃ ____________অনেকেই ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ঝামেলায় পড়ে যান কারন তারা এই দুটির মাঝে পার্থক্য বুঝতে পারেন না তাদের জন্য সহজভাবে বলছি, ডেবিট কার্ড ব্যবহার করলে আপনি টাকা খরচ করেন নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকেই আর ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করলে সেটি আপনার ঋণ হিসেবে পাবেন ফলে পরবর্তীতে আপনাকে ঋণ শোধ করতে হবে । ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা হলো কারো কাছ থেকে টাকা ধার চাওয়া লাগবেনা, ওটা থেকেই ধার নিতে পারবেন। এর ফলে আপনাকে ধারের সুদ ব্যাংককে প্রদান করতে হবে ।
#_Note: কারো যদি Payoneer Card, Paypal, Skrill/Moneybooker, Netller, Payza একাউন্ট লাগে তাহলে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

চালান

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের হিসাববিজ্ঞান
রাশিদা ইয়াসমিন | প্রকাশ : ১৯ জুন ২০১৪
সিনিয়র শিক্ষক, ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল, খিলগাঁও, ঢাকা
সুপ্রিয় শিক্ষার্থী, লেনদেন Chapter-এ আজ আমি আলোচনা শেষে তোমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বহুনির্বাচনী প্রশ্ন তুলে ধরলাম, যা তোমাদের পরীক্ষায় সহায়তা করবে।
লেনদেনের উৎস ও এ সংক্রান্ত দলিলপত্রাদি :
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের লেনদেন সংক্রান্ত দৈনন্দিন ঘটনাবলীই লেনদেনের উৎস। মালামাল ক্রয়-বিক্রয়, মজুরি প্রদান, সম্পত্তি ক্রয়, বেতন প্রদান ইত্যাদির ওপর কিছু দলিল তৈরি হয়, যা চালান, বিল, ক্যাশমেমো ভাউচার, বেতন শিট, মজুরি শিট, ডেবিট নোট, ক্রেডিট নোট ইত্যাদি নামে পরিচিত। নিচে সংক্ষেপে দলিলগুলোর আলোচনা করা হল-
চালান : চালানের সঙ্গে সম্পর্কিত মাল ক্রয়-বিক্রয় কার নিকট থেকে, কখন, কি পরিমাণ, কত দরে, মোট কত টাকার মাল ক্রয়-বিক্রয় হল তা বিক্রেতা যথাযথভাবে লিখে এক কপি ক্রেতাকে এবং অন্যকপি নিজের কাছে সংরক্ষণ করেন। চালান অনুযায়ী ক্রেতা ক্রয় বহিতে এবং বিক্রেতা বিক্রয় বহিতে হিসাব লিপিবদ্ধ করেন।
বিল ও ক্যাশমেমো : নগদ বিক্রয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত ক্যাশমেমো। এটি প্রণীত হয় তিন কপি, মূল কপি ক্রেতাকে ও কার্বন কপিগুলো বিক্রেতার কাছে থাকে। ক্রেতা চালান বিল ও ক্যাশমেমো যুক্ত করে নগদান বহিতে হিসাব লিপিবদ্ধ করেন।
ভাউচার : ক্রয়-বিক্রয়, খরচ, আয় লিপিবদ্ধ করার সাক্ষ্য প্রমাণপত্রই ভাউচার। ভাউচার দুই প্রকার- ডেবিট ও ক্রেডিট ভাউচার। ক্রয় এবং খরচের জন্য ডেবিট ভাউচার। আবার বিক্রয় এবং আয়ের জন্য ক্রেডিট ভাউচার তৈরি হয়।
ডেবিট নোট : ক্রেতা কোনো কারণবশত ক্রয়কৃত মাল ফেরত পাঠালে মালের পূর্ণ বিবরণ, পরিমাণ, দর, মূল্য ইত্যাদি সংবলিত যে কাগজখানা বিক্রেতার কাছে পাঠায় তাকে ডেবিট নোট বলে। ডেবিট নোট চালান থেকে আলাদা বলে লাল কালিতে লেখা হয়।
ক্রেডিট নোট : বিক্রীত মাল ফেরত এলে বিক্রেতা মালের বিবরণ, পরিমাণ, দর, মূল্য ইত্যাদি লিখে ক্রেতাকে যে কাগজখানা পাঠায় তার নাম ক্রেডিট নোট। ক্রেডিট নোট থেকে বিক্রয় ফেরত বই লিপিবদ্ধ করা হয়।
বহুনির্বাচনী
১। ডেবিট নোট ব্যবহৃত হয়-
ক) ধারে ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে
খ) ধারে বিক্রয়কৃত পণ্য ফেরত পাঠানোর জন্য
গ) নগদে বিক্রয়কৃত পণ্য ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে
ঘ) নগদে ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে
২। ডেবিট নোট তৈরি করেন
ক) বিক্রেতা খ) ভোক্তা গ) সরকার ঘ) ক্রেতা
৩। আর্থিক অবস্থায় পরিবর্তন ঘটায় এমন ঘটনাকে বলে
ক) ক্রয় খ) বিক্রয় গ) সেবা ঘ) লেনদেন।
৪। হিসাব লিপিবদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার প্রধান উপাদান
ক) জাবেদা খ) লেনদেন গ) দুই তরফা দাখিলা ঘ) হিসাব
৫। ঘটনা সম্পর্কিত যুক্তিসঙ্গত বিষয় হল (অনুধানবমূলক)
i) লেনদেন ঘটনার উৎস ii) ঘটনা আর্থিক হতে পারে iii) ঘটনা লেনদেন হতেও পারে নাও হতে পারে। (নিচের কোনটি সঠিক)
ক) i, ii খ) ii, iii গ) i, ii, iii ঘ) i, iii
৬। কোনো কোম্পানির একজন কর্মচারী, যার মাসিক বেতন ছিল ৫০,০০০ টাকা। তার অকাল মৃত্যু হয়েছে। এটি একটি ঘটনা লেনদেন নয় কেন?
ক) তার মৃত্যুতে কোনো সম্পদ বয়ে আনেনি বলে
খ) ব্যবসায়ের সঙ্গে মৃত্যুর সম্পর্ক নেই বলে
গ) মানুষ মরণশীল বলে
ঘ) টাকায় পরিমাপযোগ্য নয় বলে।
৭। দুটি পক্ষ লেনদেনে অত্যাবশ্যক- এটি লেনদেনের কোন বৈশিষ্ট্য?
ক) দাতা গ্রহীতা খ) দ্বৈতসত্তা গ) পরিপূর্ণতা ঘ) স্বয়ং সম্পূর্ণতা
৮। ভাউচার কত প্রকার?
ক) ৪ খ) ৩ গ) ৫ ঘ) ২
৯। ভাউচার প্রস্তুতকারী কে?
ক) ক্রেতা খ) ভোক্তা গ) ছাত্রছাত্রী ঘ) ক্যাশিয়ার।
১০। ক্রেডিট নোট হতে যে বহি লেখা হয় তা হলÑ
ক) ক্রয় বহি খ) বিক্রয় ফেরত বহি গ) বিক্রয় বহি ঘ) বিজ্ঞাপন বহি।
১১। মালিকানা স্বত্ব উপস্থাপনকারী সূত্র হল
ক) A+L=E খ) L=A+E গ) E=A-L ঘ) A=L+E
১২। অদৃশ্য আর্থিক ঘটনা হলে কি হবে?
ক) লেনদেন খ) হিসাব নয় এমন ঘটনা গ) সম্ভাব্য লেনদেন ঘ) লেনদেন নয়।
১৩। কারবার থেকে মালিকের নিজ প্রয়োজনে উত্তোলন হিসাব সমীকরণে কি প্রভাব ফেলবে?
ক) সম্পদ ও মালিকানা স্বত্ব হ্রাস
খ) সম্পদ ও মালিকানা বৃদ্ধি
গ) সম্পদ ও ব্যয় বৃদ্ধি
ঘ) সম্পদ ও দায় হ্রাস
১৪. মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায় কি হলে?
ক) ব্যয় বৃদ্ধি পেলে খ) আয় বৃদ্ধি পেলে গ) দায় বৃদ্ধি পেলে ঘ) ক্ষতি হলে
উত্তর : ১। ক ২। ঘ ৩। ঘ ৪। খ ৫। খ ৬। ঘ ৭। খ ৮। ঘ ৯। ঘ ১০। খ ১১। গ ১২। ক ১৩। ক ১৪। খ

বাংলাদেশের সবার ফোন

রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
টেলিফোনঃ ৯৫৬৮০৪১ -৫০
১। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
জনপ্রশাসন মন্ত্রী
০১৭১৫-৪০৩৯৪৫
২। আবুল মাল আব্দুল মুহিত
অর্থ মন্ত্রী
০১৭১১-৫৬৫৭৯০
৩। আমির হোসেন আমু
শিল্প মন্ত্রী
৯৩৪৭২৮৮ ফোন
০১১৯৯-৮৪০৬৪৬
৪। তোফায়েল আহমেদ
বানিজ্যে মন্ত্রী
০১৭১৪-০০৫৫৬৬
৫। বেগম মতিয়া চৌধুরী
কৃষি মন্ত্রী
০১৭৩০-৩২৭৮৭৮
৬। আসাদুজ্জামান খান
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী
০১৭১১-৫৪১৫৬৯
৭। মোহাম্মদ নাসিম
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী
০১৭১১-১৫২০০২
৮। খন্দকার মোশাররফ হোসেন
স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী।
০১৭১১-৫৬৪৬৪৪
৯। রাশেদ খান মেনন
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী
০১৭১১-৮১৮৯৭৫
১০। নুরুল ইসলাম বিএসসি
প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী
০১৯১৯-৩১১৪২৩
১১। স্থপতি ইয়াফেস ওসমান
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী
০১৭১১-৪৩৫৬৬২
১২। অধ্যক্ষ মতিউর রহমান
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রি
০১৭১১-৬২৪৮৮৬
১৩। ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন
গৃহায়ন ও গনপূর্ত মন্ত্রী
০১৭১৩-১৪৪২৩৩
১৪। আ ক ম মোজাম্মেল হক
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
০১৭১১-৬৮০৮১৫
১৫। মোঃ ছায়েদুল হক
মৎস ও প্রানীসম্পদ মন্ত্রী
০১৭১৭-৪০৪১১০
১৬।  মুহাঃ ইমাজউদ্দিন প্রামানিক
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
০১৭১৫-১৩৮৮৪৪
১৭। ওবায়দুল কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী।
০১৭৩১-২৫৪৩২০
১৮। হাসানুল হক ইনু
তথ্য মন্ত্রী
০১৭১১-৮১৯৫২৬
১৯। আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
পানি সম্পদ মন্ত্রী
০১৭১১-৫২২৮৬৪
২০। জনাব আনোয়ার হোসেন
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী
০১৭১১-৫৬৩৩৬৬
২১। নুরুল ইসলাম নাহিদ
শিক্ষা মন্ত্রী
০১৭১১-৮০১৫৫৭
২২। শাহাজান খান
নৌ-পরিবহন মন্ত্রী
০১৭১১-৬৩৮১৯৮
২৩। আনিসুল হক
আইন বিচার সংসদ বি্ষয়ক মন্ত্রী
০১৭১১-৫৯২২১৩
২৪। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম
দর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রী
০১৯১১-৬৬৪৬৪৩
২৫। আবুল হাসান মাহমুদ আলী
পররাষ্ট্র মন্ত্রী
০১৭৩০০৫৫৫৭৮
২৬। মোঃ মুজিবুল হক
রেলপথ মন্ত্রনালয়
০১৭১১-৮৯৭০৩৪
২৭। আ হ ম মুস্তফা কামাল
পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়
০১৭১৩-১২৩৪৫৫
২৮। মোস্তাফিজুর রহমান
প্রাথমিক ও গনশিক্ষা
০১৭১৭-৮১৭৮০৩
২৯। আসাদুজ্জামান নূর
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
০১৭৩০-০৯৭০০১
৩০। শামসুর রহমান শরীফ
ভূমি মন্ত্রনালয়
০১৭১১-১৩৪৩৭১
৩১। কামরুল ইসলাম
খাদ্য মন্ত্রনালয়
০১৮১৯-২২৯৬৭৯
বাংলাদেশের প্রতিমন্ত্রী
১। মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু
শ্রম ও কর্মসংস্থান
০১৭২০-৩০৮২৯১
২। এম এ মান্নান
অর্থ এবং পরিকল্পনা
০১৭৬৬-৬৮৫৬৩৬
৩। মির্জা আজম
বস্ত্র ও পাট
০১৭১১- ৫২৪৬১৬
৪। নুরুজ্জামান আহমেদ
সমাজকল্যান
৯৫৪০০৮৪ ফোন
৫। বীর বাহাদুর উ শৈ সিং
পাবত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক
০১৭১১-৭০৪১৪১
৬। শ্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ্র
মৎস ও প্রানীসম্পদ
০১৭১১-২১৭৫৪৮
৭। ড.শ্রী বিরেন শিকদার
যুব ও ক্রিয়া
০১৭১৫-০০৪২৯০
৮। সাইফুজ্জামান চৌধুরী
ভুমি মন্ত্রনালয়
০২৭১২-৭২৩৪৫৬
৯। বেগম ইসমত আরা ছাদেক
জনপ্রশাসন
০১৭১৫-০৪৮১৩৮
১০। বেগম মেহের আফরোজ
মহিলা ও শিশু
০১৭৩৩-৬৩২৫৫৫
১১। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম
পানি সম্পদ
০১৭১১-৫৪৮০৮০
১২। মো মসিউর রহমান রাঙ্গা
পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়
০১৭১২- ১২৬৩৭২
১৩। মোঃ শাহরিয়ার আলম
পররাষ্ট্র
০১৭১১-৫২৪৮২৩
১৪। জাহিদ মালেক
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান
০১৭১১-৫২৭৩০৮
১৫। নসরুল হামিদ
বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ
০১৭১২-৭৪৮৬১৯
১৬। জুনায়েদ আহমেদ পলক
তথ্য ও যোগাযোগ
০১৭১১-০৬১০৫১
১৭। বেগম তারানা হালিম
ডাক ও টেলিযোগাযোগ
ফোনঃ ৯৫১৪৪০১
          ৯৮৮৬৯৬৬
উপমন্ত্রীবৃন্দ
আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব
পরিবেশ ও বন
০১৭১১-৫২৬২৩৮
আরিফ খান জয়
যুব ও ক্রী,ড়া
০১৬১৫-২৪৭২১৩
বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের সচিব মহোদয়।
১। মোঃ শফিউল আলম
মন্ত্রিপরিষদ সচিব
০১৭১৩-০৯১৫৬৬
২। ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী
মূখ্য সচিব, প্রধান মন্ত্রির কির্যালয়।
০১৭১৩-০৬৩৪৩০
৩। মোঃ আবদুর রব হাওলাদার
সিনিয়র সচিব, জাতীয় সংসদ।
০১৭৭৭-০২০৩৮৬
০১৭৩২-৬৪২২৬৯
৪।  মাহবুব আহমেদ
সিনিয়র সচিব অর্থ মন্ত্রনালয়।
০১৭৩০-৭১০৫৭৫
৫। হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এনডিসি
সিনিয়র সচিব,  বানিজ্য মন্ত্রনালয়।
০১৭১৩-০৪৪৩৭৭
৬। সুরাইয়া বেগম এনডিসি
সচিব,  প্রধানমন্ত্রির কার্যালয়।
০১৭৩০-৩২১১৬২
৭। মোঃ মোজাম্মেল হক খান
সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়।
০১৭৫৫-৫৫৫৮৭৬
৮। মোঃ মেজবাহ উদ্দিন
সিনিয়র সচিব, অর্থণৈতিক সম্পর্ক
০১৭৫৫-৫৮৯১৪৬
৯। কাজী হাবিবুল আউয়াল
সিনিয়র সচিব, প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়।
০১৭৩০-৭৯৮৯৮৯
১০। ড. মুজিবুর রহমান
চেয়ারম্যান, ভূমি আপিলবোর্ড।
ফোনঃ ৮৩১৩৭১২৭
১১। ড. জাফর আহমেদ খান
সিনিয়র সচিব, পানি সম্পদ
৯১৭৩০-৩৩১২০০
১২। মোশাররফ হোসেন ভূইয়া
সিনিয়র সচিব,  শিল্প মন্ত্রনালয়
০১৭১৪-০৭৯৩৭২
১৩। মোঃ সিরাজুল হক খান
ভারপ্রাপ্ত সচিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
০১৭২৯-২৭২২০০
১৪।