রেওয়ামিল
যেসব হিসাব রেওয়ামিলে আসে নাঃ
সমাপনী মজুদ পণ্য
প্রারম্ভিক নগদ
প্রারম্ভিক ব্যাংক জমা
সম্ভাব্য দায় ও সম্ভাব্য সম্পদ
বিঃদ্রঃ ক্রয় এর বদলে সম্বন্বিত ক্রয় থাকলে তখন প্রারম্ভিক মজুদ না এসে সমাপনী মজুদ আসে।
Advertisements
Report this ad
Report this ad
This entry was posted in Uncategorized and tagged Accounting, বিষয়, রেওয়ামিল, Nine, Te, Trial Balance.
POSTED ON 11/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
হিসাব
হিসাবের শ্রেণিবিভাগ
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাব ৫ প্রকার। যথাঃ
১. সম্পদ (Asset)
২. দায় (Liabilities)
৩. মালিকানাস্বত্ব (Owner’s Equity)
৪. আয় (Income)
৫. ব্যয় (Expense)
আধুনিক পদ্ধতিতে হিসাব ৫ প্রকার। যথাঃ
১. সম্পদ (Asset)
২. দায় (Liabilities)
৩. মালিকানাস্বত্ব (Owner’s Equity)
৪. আয় (Income)
৫. ব্যয় (Expense)
লেনদেনের ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়ের কৌশলঃ
সম্পত্তি ও ব্যয়:
বৃদ্ধি – ডেবিট (Dr.)
হ্রাস – ক্রেডিট(Cr.)
হ্রাস – ক্রেডিট(Cr.)
দায়, মালিকানাস্বত্ব ও আয়:
হ্রাস – ডেবিট (Dr.)
বৃদ্ধি – ক্রেডিট(Cr.)
বৃদ্ধি – ক্রেডিট(Cr.)
হিসাব সমীকরণ:
A=L+E
সম্পদ= দায়+ মালিকানাস্বত্ব
সম্পদ= দায়+ মালিকানাস্বত্ব
বর্ধিত রূপ,
A=L+(C+I-E-D)
সম্পদ= দায়+ ( মূলধন+ আয়- ব্যয়- উত্তোলন)
সম্পদ= দায়+ ( মূলধন+ আয়- ব্যয়- উত্তোলন)
মালিকানাস্বত্ব
বৃদ্ধির কারণঃ আয়, মূলধন বা মালিক কর্তৃক ব্যবসায়ে কোন প্রকার সম্পদ আনয়ন।
হ্রাসের কারণঃ খরচ, মালিক কর্তৃক উত্তোলন বা ব্যবসায় থেকে কোন প্রকার সম্পদ নিয়ে যাওয়া।
বৃদ্ধির কারণঃ আয়, মূলধন বা মালিক কর্তৃক ব্যবসায়ে কোন প্রকার সম্পদ আনয়ন।
হ্রাসের কারণঃ খরচ, মালিক কর্তৃক উত্তোলন বা ব্যবসায় থেকে কোন প্রকার সম্পদ নিয়ে যাওয়া।
বিভিন্ন প্রকার হিসাব ও হিসাবের শ্রেণিবিভাগঃ
মূলধন হিসাব, উত্তোলন হিসাব, নগদান হিসাব, ব্যাংক হিসাব, ক্রয় হিসাব, বিক্রয় হিসাব, প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য হিসাব, আসবাবপত্র হিসাব, কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি হিসাব. ক্রয়ফেরত/বহি:ফেরত হিসাব, বিক্রয়ফেরত/আন্ত:ফেরত হিসাব, পাওনাদার হিসাব, দেনাদার হিসাব, প্রাপ্য বিল হিসাব, প্রদেয় বিল হিসাব, ঋণ হিসাব, বিনিয়োগ হিসাব, বেতন হিসাব, মজুরি হিসাব, মনিহারি হিসাব, ভাড়া হিসাব, বাড়িভাড়া হিসাব, কমিশন হিসাব, পরিবহন খরচ হিসাব (আন্ত:পরিবহন খরচ হিসাব, বহি:পরিবহন খরচ হিসাব), সুদ হিসাব, বিজ্ঞাপন হিসাব, অনাদায়ী পাওনা বা কুঋণ হিসাব, অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি হিসাব, সাধারণ সঞ্চিতি হিসাব, বাট্টা হিসাব, অবচয় হিসাব, মেরামত হিসাব, অফিস সরঞ্জাম হিসাব, অফিস সাপ্লাইজ হিসাব, সুনাম হিসাব, শামীম ব্রার্দাস হিসাব, আসবাবপত্র সরবরাহকারী হিসাব, ঋণপত্র হিসাব, প্রাপ্য আয় সমূহ, প্রদেয় ব্যয় সমূহ, বকেয়া আয় সমূহ, বকেয়া ব্যয় সমূহ, প্রাপ্ত আয়, প্রদত্ত ব্যয়।
This entry was posted in Accounting, নবম দশম, বিষয়, Uncategorized and tagged Account, Accounting, দশম, নবম, বিষয়, হিসাব.
POSTED ON 11/10/2013 UPDATED ON 11/10/2013
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি
ইতালির গণিতবিদ লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli) ১৪৯৪ খ্রিষ্টাব্দে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বর্ণনা করেন। এটি হিসাবরক্ষণের একমাত্র বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনের ২টি পক্ষ জড়িত থাকে -দাতা (creditor) ও গ্রহীতা (Debtor)। এ পদ্ধতিতে লেনদেনের সাথে জড়িত পক্ষ দুটি বিচার করে সমপরিমাণ টাকা দ্বারা ডেবিট ক্রেডিট করা হয়।
ইতালির গণিতবিদ লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli) ১৪৯৪ খ্রিষ্টাব্দে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বর্ণনা করেন। এটি হিসাবরক্ষণের একমাত্র বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনের ২টি পক্ষ জড়িত থাকে -দাতা (creditor) ও গ্রহীতা (Debtor)। এ পদ্ধতিতে লেনদেনের সাথে জড়িত পক্ষ দুটি বিচার করে সমপরিমাণ টাকা দ্বারা ডেবিট ক্রেডিট করা হয়।
মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্যঃ
৫টি মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
১. দ্বৈত স্বত্তা
২. দাতা ও গ্রহীতা
৩. ডেবিট ও ক্রেডিট করা
৪. সমান অঙ্কেও আদান-প্রদান
৫. সামগ্রিক ফলাফল।
৫টি মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
১. দ্বৈত স্বত্তা
২. দাতা ও গ্রহীতা
৩. ডেবিট ও ক্রেডিট করা
৪. সমান অঙ্কেও আদান-প্রদান
৫. সামগ্রিক ফলাফল।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রক্ষিত হিসাবের বই
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে ২ ধরনের হিসাবের বই রক্ষিত হয়।
১. জাবেদা (প্রাথমিক হিসাবের বই)
২. খতিয়ান ( হিসাবের পাকা বই)
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে ২ ধরনের হিসাবের বই রক্ষিত হয়।
১. জাবেদা (প্রাথমিক হিসাবের বই)
২. খতিয়ান ( হিসাবের পাকা বই)
হিসাবচক্রঃ
১০টি ধাপ রয়েছে
১. লেনদেন শনাক্তকরণ
২. লেনদেন বিশ্লেষণ
৩. জাবেদা ভুক্তকরণ
৪. খতিয়ানে স্থানান্তর
৫. রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণ
৬. সমন্বয় দাখিলা
৭. কার্যপত্র প্রস্তুত
৮. আর্থিক বিবরণী
৯. সমাপনী দাখিলা
১০. হিসাব পরবর্তী রেওয়ামিল
১০টি ধাপ রয়েছে
১. লেনদেন শনাক্তকরণ
২. লেনদেন বিশ্লেষণ
৩. জাবেদা ভুক্তকরণ
৪. খতিয়ানে স্থানান্তর
৫. রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণ
৬. সমন্বয় দাখিলা
৭. কার্যপত্র প্রস্তুত
৮. আর্থিক বিবরণী
৯. সমাপনী দাখিলা
১০. হিসাব পরবর্তী রেওয়ামিল
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিঃ
ছোট আকারের প্রতিষ্ঠানসমূহ একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রক্ষণ করে থাকে। এটি কোন বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি নয়। এটি অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ।
ছোট আকারের প্রতিষ্ঠানসমূহ একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রক্ষণ করে থাকে। এটি কোন বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি নয়। এটি অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ।
হিসাবরক্ষণের মূল ভিত্তি লেনদেন।
লেনদেনের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য
১.আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন২.অর্থের অঙ্কে পরিমাপযোগ্য ৩. দুটি পক্ষ ৪. স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র ৫. অদৃশ্যমান লেনদেন
১.আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন২.অর্থের অঙ্কে পরিমাপযোগ্য ৩. দুটি পক্ষ ৪. স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র ৫. অদৃশ্যমান লেনদেন
ব্যবসায়িক দলিলপত্রাদিঃ
১. চালান
২. ভাউচার -১. ডেবিট ভাউচার ২. ক্রেডিট ভাউচার
৩. বিল ও ক্যাশমেমো
৪. নোট-ডেবিট নোট ক্রেডিট নোট
এক নজরে লেনদেনের উৎস দলিলঃ
১. চালান
২. ভাউচার -১. ডেবিট ভাউচার ২. ক্রেডিট ভাউচার
৩. বিল ও ক্যাশমেমো
৪. নোট-ডেবিট নোট ক্রেডিট নোট
এক নজরে লেনদেনের উৎস দলিলঃ
প্রশ্নঃ
১. বিবরণী ছকে হিসাবসমীকরণের উপর লেনদেনের প্রভাব।
২. লেনদেন চিহ্নিত করে সমীকরণ পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা।
৩. ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় তা কারণসহ লিখ।
৪. লেনদেন নয় এমন ঘটনাসমূহের মোট পরিমাণ নির্ণয়।
৫. হিসাব সমীকরণে উপাদানগুলোর প্রভাব।
৬. চালান, ক্যাশমেমো, ভাউচার, নোট তৈরি।
৭. যন্ত্রপাতির অপরিশোধিত মূল্য কত?
৮. মালিকের স্বত্বাধিকারের পরিমাণ কত?
৯. মালিকের মূলধনের পরিমাণ কত?
১০. মোট ক্রয় ও বিক্রয়ের পরিমাণ।
১১. প্রকৃত বা নীট ক্রয় ও প্রকৃত বিক্রয়ের পরিমাণ নির্ণয়।
১২. লেনদেনের ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষণ কর।
১৩. মাস শেষে আয়ের ও ব্যয়ের পরিমাণ নির্ণয় কর।
১. বিবরণী ছকে হিসাবসমীকরণের উপর লেনদেনের প্রভাব।
২. লেনদেন চিহ্নিত করে সমীকরণ পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা।
৩. ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় তা কারণসহ লিখ।
৪. লেনদেন নয় এমন ঘটনাসমূহের মোট পরিমাণ নির্ণয়।
৫. হিসাব সমীকরণে উপাদানগুলোর প্রভাব।
৬. চালান, ক্যাশমেমো, ভাউচার, নোট তৈরি।
৭. যন্ত্রপাতির অপরিশোধিত মূল্য কত?
৮. মালিকের স্বত্বাধিকারের পরিমাণ কত?
৯. মালিকের মূলধনের পরিমাণ কত?
১০. মোট ক্রয় ও বিক্রয়ের পরিমাণ।
১১. প্রকৃত বা নীট ক্রয় ও প্রকৃত বিক্রয়ের পরিমাণ নির্ণয়।
১২. লেনদেনের ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষণ কর।
১৩. মাস শেষে আয়ের ও ব্যয়ের পরিমাণ নির্ণয় কর।